শিশুর ন্যাবা বা জন্ডিস
পারিবারিক চিকিৎসা থেকে নেওয়া
ডা: এম ভট্রাচায্য
শিশুর ন্যাবা বা জন্ডিস : শরীরের ত্বক বা চোখের সাদা অংশ কিংবা মিউকাস ঝিল্লি হলুদাভ বর্ণ ধারণ করে তাকেই বলা হয় জন্ডিস।
কোন শিশু জন্ডিসে আক্রান্ত হলে শিশুর হাতের তালু হলুদ হয়ে যেতে পারে। জন্ডিস হলে শিশুর মুখ, হাত ও বুক বা পেটের ওপর পর্যন্ত হলুদ হতে দেখা যায়। এছাড়ও নবজাতকের মলের রং সবুজ হতে পারে।
শিশুর শরীরের রং পরিবর্তন হতে থাকলে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা পরীক্ষা দরকার। ঐ নবজাতকের শরীরে জন্ডিসের উপস্থিতি নিশ্চিত করা যায়। প্রায় ৬০ শতাংশ পূর্ণ গর্ভকাল বা টার্ম নবজাতকের বা ৮০ শতাংশ নবজাতকের মধ্যে জন্মের প্রথম সপ্তাহেই জন্ডিস দেখা যায়।
লক্ষণ : শিশু ভুমিষ্ট হইবার দুই-এক দিন পর কখনও কখনও শিশুর দেহ ও চক্ষুর শ্বেতাংশ হলদে হইয়া যায়।
ক্যামোমিলা ৬ শক্তি ইহার উৎকৃষ্ঠ ঔষধ।যদি ক্যামোমিলায় উপকার না হয়, তাহা হইলে – কার্কিউরিয়াস 6 শক্তি প্রয়োজ্য। উহা ব্যর্থ হইলে চায়না 3 শক্তি দেওয়া যাবে। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকিলে – নাক্স-ভমিকা 3০ শক্তি এবং উদরাময় থাকিলে- পডোফাইলাম 3 উপযোগী। পুরাতন ন্যাবায় – চেলিডোনিয়াম 6 ফলপ্রদ।
আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : এ ওয়েব সাইটের মুল উদ্দেশ্যে হচ্ছে স্বাস্থ্য সম্পের্ক কিছু দান করা বা তুলে ধরা। সাধারণ মনুষের উপকার হবে। বিশেষ করে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ও ছাত্ররা উপকৃত হবেন। এ ওয়েব সাইটে থাকছে পুরুষ স্বাস্থ্য বা যৌনস্বাস্থ্য, গাইনি স্বাস্থ্য, শিশুস্বাস্থ্য, মাদার টিংচার, সিরাপ, বম্বিনেশন ঔষধ, বাইকেমিক ঔষধ, হোমিওপ্যাথিক বই, ইউনানি, হামদর্দ, হারবাল, ভেজষ, স্বাস্থ্য কথা ইত্যাদি। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন লাইক – কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন।