ইকটার্ন –ICTURN লিভারের গোলযোগ ও লিভার সুরক্ষর ঔষধ

ইকটার্ন –ICTURN লিভারের গোলযোগ ও লিভার সুরক্ষর অনুপম (হারবাল ওষুধ)।

ঔষধ বিবরণ দেখুন

ইকটার্ন – ICTURN (দিনার)।

কার্যকারিতা : জন্ডিস, হেপাটাইটিস, শোথ, ফুসফুসের আবরক ঝিল্লির প্রদাহ, কোষ্ঠকাঠিন্য, জরায়ুর প্রদাহ ইত্যাদিতে কার্যকর।

লিভারের গোলযোগ ও লিভার সুরক্ষায় অনুপম হারবাল ওষুধ

প্রস্তুত প্রণালী : ইকটার্ন (ICTURN) ঔষধটি কাসনী মূল ও বীজ, গোলাপ ফুল, গাওজবান, শাপলা ফুল, স্বর্ণলতা, রেউচিনি এবং অন্যান্য উপাদানের অপূর্ব সমন্বয়ে প্রস্তুত করা হয়েছে।

ইকটার্ন (ICTURN) ঔষধের বর্ননা : ইকটার্ন (ICTURN) ঔষধ সকল প্রকার জন্ডিস ও হেপাটাইটিস নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকরী। ইকটার্ন পিত্তনালির প্রতিবন্ধকতা অপসারণ করে সঠিকভাবে পিত্ত নিঃসরণে সহায়তা করে এবং লিভারের স্বাভাবিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন –  র‌্যাক্স নং- ৭ (জন্ডিস)

উপাদান: প্রতি ৫ মিলি সিরাপে আছে (জলীয় নির্যাস আকারে) :

(1) Cichorium endivia seed (কাসনী বীজ) ২০০ মিগ্রা|

(2)Cichorium endivia root (কাসনী মূল) ৪০০ মিগ্রা|

(3) Rosa damascena flower (গোলাপ ফুল) ২০০ মিগ্রা|

(4) Borago officinalis (গাওজবান) ১০০ মিগ্রা|

(5) Nymphaea nouchali (শাপলা ফুল) ১০০ মিগ্রা|

(6) Cuscuta reflexa (স্বর্ণলতা) ১৫০ মিগ্রা|

(7) Rheum emodi (রেউচিনি) ১২৫ মিগ্রা এবং অন্যান্য উপাদান পরিমাণমত।

আও পড়ুন – জরায়ু ইনফেকশনের লক্ষণ, করনীয় ও হোমিওপ্যাথি ঔষধ

সেবনবিধি : প্রাপ্ত বয়স্ক: ২অথবা ৩ চা চামচ (১০-১৫ মিলি) দৈনিক সাকালে ও রাতে ২ বার সেব্য অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুণ।

অপ্রাপ্ত বয়স্ক : ১/২ অথবা ১ চা চামচ (২.৫-৫ মিলি) দৈনিক ২ বার অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন উল্লেখযোগ্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

আরও পড়ুন –  অ্যাডাল-১১ (কোষ্ঠকাঠিন্যে)

বিশেষ সতর্কতা : শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

ঔষধ  সংরক্ষণ : আলো-বাতাস থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে রাখুন।

পরিবেশনা : এম্বার বোতলে ৪৫০ মিলি, ২২৫ মিলি ও ১০০ মিলি সিরাপ।

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন “লাইক – কমেন্ট” করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে “শেয়ার” করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।