ক্যানসার বইয়ের সূচি পত্র
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২০ অপরাহ্ন
রোগীর ক্ষেত্রে শিষ্ট টিউমার ও দুষ্ট টিউমারের মধ্যে পার্থক্য
“হোমিও চিকিৎসায় ক্যানসার আরোগ্য”
ডাঃ অরবিন্দ সরকার
রোগীর ক্ষেত্রে শিষ্ট টিউমার ও দুষ্ট টিউমারের মধ্যে পার্থক্য
নির্নয় :- (Clinicla difference between benign and malignant tumousras) :-
টাইপিক্যাল শিষ্ট টিউমার এ্যাটিইপিক্যাল দুষ্ট টিউমার
১) গ্রোথ (১) বি-বিৃদ্ধির গতি ধীর (১) বি-বৃদ্ধির গতি দ্রুত এবং টিস্যু সমুহ মধ্যে স্তার ও দীর,
পার্শ্ববতী টিস্যু সমুহ খুব ঠাসামত সমুহ মধ্যে তরল পদার্থ দ্রুতসঞ্চিত হয়, যার গতি এবং ঠেলাদিয়ে পাশে সরানো যায়। ধ্বংসমুখী এবং ঠেলাদিয়ে পাশে সরানো না।
২) ক্যাপসুল বা বৈল্লিকআবরনে আবৃত। (২) বৈলিক আবরনের দ্বার (২) বৈল্লিক আবরণ থাকে না
আবৃত হয় এবং সর্ম্পূ না (No capsule Present)
অপসারণ সম্ভব এবং সম্পুর্ন অপসারন সর্ব ক্ষেত্রে সম্ভব নয়।
৩) দৃঢ়তা ও নিশ্বয়তা। (৩) অনুপস্থিত। (৩) উপস্থিত।
৪) অধ্যঃপাতিত হওয়া বা ক্ষতিকর হওয়া। (৪) খুবই কম। (৪) প্রায়ই এটাই স্বাভাবিক।
৫) বাব বার উপস্থিত হওয়া। (৫) এটা স্বাভাবিক ঘটনা নয় (৫) এটা স্বাভাবিক ঘটনা, স্বাভাবিক ভাবেই হয়।
৬) হস্তানান্তরিত হওয়া কোষের চরিত্র। ৬) সাধারণতঃ হয় না, পরিবর্তন হয় না। (৬) গঠন গত পরিবর্তন হয় এবং জীবদেহের বা জীবন্ত পদাথের রাসায়নিক রুপান্ত ঘটে।
৭) পুনঃ জন্মগ্রহন (৭) গ্লান্ডিউলার ট্রাকচার সমুহ গ্লান্ডটিস্যু গঠন করে। (৭) শেল সমুহের প্রকৃত চারিত্রের অভাবহেতু দুষ্ট টিউমার উৎপান্ন হতে পারে না পুনঃ অবস্থায়।
(৮) পৃথবীকরণ (৮) পুর্ন বয়স্কের সেল সমুহের মত পুরো পৃথকীরন করা যায়। (৮) পৃথকীকরন করা যায় না।
৯) বিপরীত ধর্মীতা (৯) অনুপস্থিত (৯) উপস্থিত।
১০) রক্তবাহী ধমনী বা শিরা (১০) এডান্ট পাইপ বা পরিপুর্ন ধরনের। (১০) দ্রুণ অবস্থা ধরনের।
১১) নিউক্লিয়াস বা কেন্দ্রীয় (১১) স্বাভাবিক কোষ দ্বারা অবস্থিত। (১১) তুলনামুলক ভাবে বৃহত্তর এবং
অংশ বা শাঁস। প্রায়ই ভিন্ন কেন্দ্রিক, খামখোয়ালী।
১২) রিশাদ সেল বিভাবজন (১২) অনুপস্থিত। (১২) উপস্থিত (বিকৃতাঙ্গ অবস্থা) অথবা অবস্থা।
দৃর্দশগ্রস্ত অবস্থা
আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন “লাইক – কমেন্ট” করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে “শেয়ার” করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
