শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৪ অপরাহ্ন

স্যালিসিলেট অব সোডিয়াম – Salicylate of Sodium

আরোগ্য হোমিও হল / ৯ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:২৬ অপরাহ্ন
ল্যাকন্যান্থিস-Lachnanthes
হোমিও বই

স্যালিসিলেট অব সোডিয়াম (Salicylate of Sodium)

চলতি নাম – নেট্রোম স্যালিসিলিকাম (Natrum Salicylivum)

ডা: ইউলিয়াম বরিক।

মস্কক, কর্ণ, বগলদেশ, মুত্রগ্রন্থি, যকৃৎ এবং সাধারণভাবে পরিপোষণ ক্রিয়ার উপর এই ঔষধটি কাজ করে। রক্তস্রাব, বিশেষতঃ নাসিকা হইতে। মধ্যকর্ণের উপর উপর বিশিষ ক্রিয়া তৎসহ শিরঃঘূর্ণন, বধিরতা কর্ণনাদ এবং অস্থির সঞ্চারক ক্রিয়ার লোপ, তজ্জন্য ইহা “Menieres disease” নাকম রোগে ব্যবহার্য। ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের পরবতী অবসাদরে পক্ষে ইহা অন্যতম সর্বোৎকৃষ্ট ঔষধ। অবসাদ নিদ্রালুতা, অমনোযোগ এবং কম্পন। পিত্ত নিঃসরণ বর্ধিত করে। গর্ভানু সংক্রান্ত তালমুতা-প্রদাহ।

বায়ো কম্বিনেশন ২৫ (অম্লতা, পেট ফাঁপা ও বদহজম)

মস্তক : কখনও সুস্থ্য স্বাভাবিক অবস্থা আবার কখনও মিষন্নতার সহিত উন্মাদ। শিরঃঘর্ণন, মাথা তুলিলে বৃদ্ধি। সকল বস্তই যেন দক্ষিণ দিকে চলিতে থাকে। অপ্রবল শিরঃপীড়া এবং মস্তিস্কের বিশৃঙ্খলা। মস্তকের চর্মের সৌত্রিতন্ত্রর প্রদাহ।

চক্ষু : অক্ষিপট হইতে রক্তপাত, অণ্ডমালযুক্ত অক্ষিপট-প্রদাহ,তৎসহ রক্তস্রাব। আঘাতজনিত উপতারা-প্রদাহ, তৎসহ আনুষঙ্কিক রোগসমুহ (ডা: গ্র্যাডেল)।

কর্ণ : মৃদু গুন গুন শব্দ। বধিরতা। কর্ণরোগজনিত শিরঃঘুর্ণন।

আরও পড়ুন – শিশুর কর্ণশূল ও কর্ণ প্রদাহ

বক্ষদেশ : শ্বাসকৃচ্ছ, শ্বাসক্রিয়া, শব্দযুক্ত, অগভীর এবং হাঁপানির মত নাড়ী অনিয়মিত। সম্পুর্ণ স্বরভঙ্গ।

চর্ম : শোথভাব, আমবাত, লালবর্ণ সীমাবন্ধ দাগযুক্ত। ঝিন্ ঝিন্ করা এবং চুলকানি। পোড়া নারাঙ্গার ন্যায় উদ্ভেদ।

আরও পড়ুন –  এইচ আর – ৫৮ (চক্ষু চিকিৎসায় কার্যকর)

সম্বন্ধ : তুলনীয় লোবেলিয়া পারপিউরেসন্স (তন্দ্রালু, দ্রুযুগলের মধ্যে শিরঘুর্ণনসহ শিরঃপীড়া, চক্ষু খুলিয়া রাখিতে পারে না। জিহ্বা শ্বেতবর্ণ, পক্ষঘাতগ্রাস্ত মনে হয়, হৃৎপিণ্ড এবং ফুসফুসের তদাবস্থা, সর্বপ্রকার জীবনী শক্তির প্রবল অবসাদ, ভয়ানক শীত, কিন্ত কম্প থাকে না। বহুব্যাপক সর্দি রোগে দুষ্ট প্রকৃতির স্নায়বিক অবসাদ) গলথে, চায়না, পাইরাস মেলাস  ক্র্যাব আপেল বৃক্ষ (মধ্যকর্ণ রোগ সংক্রান্ত শিরঃঘূর্ণন-ডা: কুপার)।

মাত্রা : ৩য় শক্তি।

হোমিওপ্যাথি মত-বিরুদ্ধ ব্যবহৃত – তরুণ সন্ধিবাত, কটিবাত, সায়েটিকা প্রভৃতি রোগে, সাধারণত ১০ হইতে ২০গ্রেন মাত্রায় প্রতি তিন ঘন্টা অন্তর ব্যবহার্য। সাবধনতার সহিত ব্যবহার করিবে, কারণ ইহা অনেক ক্ষেত্রে মুত্রন্থির টিসুসমুহ ধ্বংস করে। সাধারণতঃ এলোপ্যাথিক মাত্রায় কষ্টকর ঋতুস্রাবের বেদনা কমাইয়া স্রাব বৃদ্ধি করে।

2454

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন লাইককমেন্ট করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev