বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩২ অপরাহ্ন

রক্ত স্রাবে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

আরোগ্য হোমিও হল / ২৮১ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩, ২:০৮ অপরাহ্ন
রক্ত স্রাবে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

রক্ত স্রাবে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

আরোগ্য হোমিও হল এ সবাইকে স্বাগতম। আশা করছি, সবাই ভালো আছেন। আজ আমরা এখানে আলোচনা করবো রক্ত স্রাবে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ  নিয়ে আজকে জনবো, এটা সবার জানা জরুরী! তো আর কথা নয় – সরাসরি মূল আলোচনায়।

যে কোন রক্তবহা হইতে অল্পাধিক রক্তপাতকে রক্তস্রাব অথবা হিমরেজ বলে। আঘাতপ্রাপ্তি ইহার প্রধান কারণ হইলেও পার্পিউরা, স্কার্ভি, হিমোফিলিয়া প্রভৃতি রোগে আঘাত ব্যতীত ছাড়াও রক্তস্রাব হয়। অধিক রক্তস্রাব হইতে থাকিলে অবিলম্বে তাহা বন্ধ না হইলে, তাহা জীবন বিপন্ন করিতে পারে । ধমনী বা আর্টারী, শিরা অথবা ভেন ও কৈশিকনলী বা ক্যাপিলারি প্রভৃতি সকল প্রকার রক্তবহা হইতেই রক্তস্রাব হয়ে থাকে।

(১) ধামনিক রক্তস্রাব অথবা আর্টেরিয়াল হিমরেজ : কোন ধমনী ছিন্ন বাস কর্তিত হইলে উজ্জল টকটকে লালবর্ণের রক্ত প্রতি হৃৎস্পন্দনসহ (সিষ্টোল ) পিচকারীর ন্যায় ফিনকি দিয়ে রক্ত বাহির হয়। গভীর ধমনী হইতে রক্তস্রাব হইলে তীব্র বেগে নির্গত না হইতে পারে ।

(২) শৈরিক রক্তস্রাব বা ভেনাস হিমরেজ : কোন শিরা হইতে রক্তস্রাব হইলে ঘোর লাল অথবা কৃষ্ণবর্ণের রক্ত একভাবে নির্গত হইতে থাকে। গ্রীবাদেশস্থ জুগুলার ভেন প্রভৃতি হইতে রক্তস্রাব হইলে প্রতিবার শ্বাসত্যাগ সাথে ফিনকি দিয়া রক্তস্রাব হয় ।

(৩) কৈশিক-নলী হইতে রক্তস্রাব অথবা ক্যাপিলারী হিমরেজ : ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কৈশিকনলী সমূহ হইতে রক্ত চুয়াইয়া বাহির হয়ে পড়ে। কোন ক্ষতের তলভাগ অথবা গাত্র হইতে এইরূপ রক্তস্রাব হইয়া থাকে ।

(৪) অতিরিক্ত রক্তস্রাবের কুফল : অতিরিক্ত রক্তস্রাব হইলে রোগী মূর্ছিত হইয়া মৃত্যু হইতে পারে, রোগীর দ্রহ বিবর্ণ, শীতল ও চটচটে ঘর্মযুক্ত হয়, ওষ্ঠ, কর্ণ, চক্ষুপল্লব ও হস্তপদাঙ্গুলি নীলাভ দেখায়, শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত ও অগভীর “ খাবি খাওয়ার ” ন্যায় হয়, রোগীর অত্যধিক অস্থিরতা প্রকাশ পায় এবং কয়েকবার আক্ষেপিক খেঁচুনি হইয়া মৃত্যু হয়। অত্যধিক রক্তস্রাব হইলে তৎক্ষণাৎ মারাত্মক না হইলেও রোগী মূর্ছাভঙ্গ হইয়া কিছুকাল যাবত কোল্যাপ্সের ন্যায় অবস্থায় পতিত হইয়া থাকতে পারে, নাড়ী দ্রুত ও ক্ষীণ হয় এবং সামান্য চাপ দিলে লোপ পায় ।

ঔষধ সম্পর্কে আরও জানুন –  মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তস্রাবে হোমিওপ্যাথিক ও বায়োকেমিক ঔষধ

রক্তস্রাবের চিকিৎসা : অতিরিক্ত রক্তস্রাববশতঃ মূর্ছা হউক অথবা না হউক, রোগীকে মাথা নিচু করিয়া স্থিরভাবে শায়িত রাখিতে হইবে । রক্তস্রাব সম্পূর্ণরূপে আয়ত্তের মধ্যে আসিলেও পুনরায় রক্তস্রাব হইবার আশঙ্কা বিদূরিত হইলে রোগীকে বলকারক পথ্য দেওয়া যাইতে পারে । অতিরিক্ত রক্তস্রাব হইলে রোগীর দেহে অপরের দেহ হইতে রক্ত প্রবেশ করানো হইলে এতে করে রোগী রক্ত শূন্যতা দুর হয়, প্রায়ই রোগীর মৃত্যু হয় না।

লক্ষণ সাদৃশ্যে নিম্নলিখিত ঔষধগুলির মধ্যে হইতে ঔষধ নির্বাচন করিতে পারিলে খুব দ্রুত রক্তস্রাব বন্ধ হবে এবং রোগী আরোগ্য লাভ করিবে।

অ্যাসিড এসেটিক (Acid Acetic) : নাসিকা , ফুসফুস, পাকস্থলী, অন্ত্র, জরায়ু প্রভৃতি শরীরের যে কোন স্থান দিয়া রক্তস্রাবের মহৌষধ, ঋতুকালে ও প্রসবের পরও রক্তস্রাবে ইহা ভালো কাজ করে। শরীরের একস্থানের রক্তস্রাব বন্ধ হইয়া অন্যস্থান হইতে রক্তস্রাব হইলে এবং পড়িয়া গিয়া কিম্বা আঘাত লাগিয়া নাক দিয়া রক্তস্রাব হইলে অ্যাসিড এসেটিক এ উপকার হয় ।

ক্যাকটস গ্র্যান্ডি (Cactus Grandi) : রক্তউঠার সহিত হৃৎপিÐ সজোরে স্পন্দন সহ ফুসফুস, নাসিকা, গুহ্যদ্বার, পাকস্থলী, প্রস্রাবদ্বার ইত্যাদি যে কোনও স্থান হইতে রক্তস্রাব হইতে থাকিলে ক্যাকটস গ্র্যান্ডি উপকারী । ইউরেথ্রা (মুত্রনলি) হইতে চাপ চাপ রক্ত বের হতে থাকে। ঘন ঘন প্রস্রাব, ম্যালেরিয়া জ্বরে রক্ত বাহ্য। জ্বর ও উদ্বেগ একোনাইট অপেক্ষা কম ।

ঔষধ সম্পর্কে আরও জানুন –  এইচ আর – ৪৫ (রক্তপাত এবং ক্ষত নিরাময়ে কার্যকর)

জিরেনিয়ম ম্যাকুলেটাম (Grranium Maculatu) : রক্তোৎকাস ও রক্তবমন পীড়ায় নির্বাচিত ঔষধে কোন উপকার না পাইলে বা স্থায়ী উপকার না হইলে (জিরেনিয়ম – ম্যাকুলেটাম) মূল-আরক ১০ হইতে ৩০ ফোঁটা পর্যন্ত মাত্রায় অসুখের উগ্রতানুসারে ২/৩ বার ৪ ঘণ্টা পরপর প্রয়োগে যাদুমন্ত্রের মত পীড়ার উপশম হয় ।

ল্যাকেসিস (Lachesis) : এই রোগে ক্রোটেলাসের ন্যায় ইহা উপকারী বিশেষতঃ যখন ভিতরের রক্ত বিশ্লিষ্ট (deeomposed) হইয়া পচিয়া (Evidence of blood degeneration) নির্গত হয়। টাইফয়েড বা অবসাদক জ্বরের (Low fevers) এ ধরণের রক্তস্রাবে (রক্তস্রাব কালো রঙের ও প্রস্রাবের নীচে তলানি হইয়া পড়িয়া থাকে ) এবং অ্যালবুমিনুরিয়া রোগে উদরী শোথ হইয়া প্রস্রাব যখন মসির মত কালো হয় তখন ল্যাকেসিসই উপকারী ।

লিডাম পাল (Ledum Pal) : মদ্যপায়ী (মাতাল) অথবা বাত-গ্রস্ত লোকের মুখ দিয়া রক্ত উঠে ঐ রক্ত খুব লাল কিন্তু গেঁজলার মত তবেই লিডাম পাল উপকারী ।

মার্কিউরিয়াস সল (Merc Sol) : রক্তস্রাবেও মার্ক সল উপকারী। যদি দেখেন রক্ত নির্গত হইতে না হইতে ঐ রক্ত জমিয়া যায় ও নাসিকারন্ধ্রে ঝুলিতে থাকে, নাসিকা হইতে এইরূপ ভাবের রক্তস্রাব হইলে মার্ক সল ঔষধে উপকার হবে। অনেক চিকিৎসক বেলেডোনা, হ্যামামেলিস, এরিজেরন দিয়ে থাকেন, তাহাতে কোন উপকার হয় না। মার্ক সলের লক্ষণ থাকিতে অন্য ঔষধে আমরা উপকারের আশা করা যায় না। রক্ত-প্রদর অথবা ইউট্রাসের রক্তস্রাবেও যদি রক্ত নির্গত হইতে না হইতে জমিয়া খলো খলো আকারে ঝোলে ন্যায় নির্গত হয়, তাহা হইলে মার্ক সলই তাহার ঔষধ । ইহার সহিত যদি অন্যান্য বিশেষ-লক্ষণ বিশেষতঃ গ্রন্থির স্ফীতি, মুখে ও গলায় ঘা থাকে তাহা হইলে ইহাতেই উপকার হবে ।

মিলিফোলিয়াম (Millifolium) : শ্বাস-নলী, মলদ্বার, প্রস্রাবদ্বার কিম্বা স্ত্রী-জননেন্দ্রিয় হইতে রক্তস্রাবে ইহা অত্যান্ত উপকারী। আঘাত-জনিত ঐ সকল দ্বার হইতে রক্তস্রাবেও মিলিফোলিয়াম উপকারী। প্রচুর পরিমাণে উজ্জল লালবর্ণের রক্তস্রাব, তবে সেই সঙ্গে (একোনাইটের মত) বেদনা বা উদ্বেগ কিছুমাত্র থাকে না । আঘাত লাগিয়া অনুক্ষণ রক্তস্রাব উপকার পাইবেন ।

ঔষধ সম্পর্কে আরও জানুন –  কেন্ট ৪৬ (অতিরজঃস্রাব রোগে কার্যকর)

স্যাবাইনা (Sabina) : ইউট্রাসের রক্তস্রাব : যদি রক্ত উজ্জল লাল বর্ণের ও কালো চাপ চাপ (বষড়ঃ) নির্গত হয়, নড়িলে চড়িলে রক্তস্রাবের বৃদ্ধি হয়, সেই সঙ্গে বেদনা পিউবিস হইতে আরম্ভ হইয়া সেক্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত স্যাবাইনার রোগী অত্যন্ত গরমকাতর, কিন্তু স্যাবাইনা প্রয়োগের পর যদি স্রাব সাময়িক বন্ধ থাকিয়া যদি পুনরায় প্রকাশ পায় তাহা হইলে সালফার বা টিউবারকুলিনাম ব্যবহার করা উচিত ।

মিচেলা (Mitchella) : সারভিক্স ফোলা, শক্ত হওয়া, ঘোর লাল বর্ণ হওয়া, সেই সঙ্গে মুত্রস্থলীর ইরিটেসন এবং পুনঃ পুনঃ প্রস্রাবের বেগসহ রক্তস্রাব, রক্ত উজ্জল লালবর্ণের, রক্তস্রাবের সহিত মুত্রকৃচ্ছ, যোনিমধ্যে উত্তাপ ও জ্বালা করে ।

নাক্স – ভমিকা (Nux Vom) : অর্শগ্রস্ত রোগীর নাসিকা হইতে রক্তস্রাব, নাসিকা হইতে রক্তস্রাবের পূর্বে মাথাব্যাথা ও গণ্ডের আরক্তিমতা । রাত্রে নিন্দ্রা অবস্থায় এইরূপ রক্ত প্রায়ই নির্গত হয়। আবার যখন তখনও রক্ত¯্রাব হইতে দেখা যায় । ব্যভিচার, অমিতাচার বা রাত্রি জাগরণের পর রক্তপ্রস্রাব হইতে থাকিলে নাক্স ভমিকা উপকারী। ব্যভিচার, অমিতাচার অথবা রাত্রি জাগরণ মদ্য সেবন প্রভুতির পর মুখ দিয়া রক্ত উঠিলে কিম্বা অর্শের রক্ত হঠাৎ বন্ধ হইয়া মুখ দিয়া রক্ত উঠিলেও ভমিকা উপযোগী ।

ওপিয়ম (Opium) : মদ্যপায়ীদের রক্তোৎকাসে যখন রোগীর বক্ষ উত্তপ্ত ও সর্বশরীর ঠাণ্ডায় ওপিয়ম উপকারী। আর সেই সঙ্গে যদি কাশি অতিশয় যন্ত্রণাদায়ক হয় ও বহুকষ্টে সামান্য মাত্র গ্যাঁজলার ন্যায় মিউকাস ও রক্ত উঠে তাহা হইলে ওপিয়ম উপযোগী । ইহার আরও একটি বিশেষ লক্ষণ কাসির সহিত রোগী আচ্ছন্ন ও অভিভুত থাকে।

ফস ফরাস (Phos Phosrus) : ইউট্রাসে পলিপস বা ক্যান্সার হওয়ার কারণে যদি রক্তস্রাব হয় তবে ফসফরাস উপযোগী। এতদ্ভিন্ন ব্রাইটস ডিজিজ হেতু পাকস্থলী অথবা লংস হইতে রক্তস্রাব হইলেও ইহা উপকারী ( সকল দ্বার হইতে রক্তস্রাবে ফসফরাস উপকারী)। নাকে পলিপস হইয়া অধিক পরিমাণে রক্তস্রাব হইলেও ইহা ফসফরাস উপকারী ।
ঋতু বন্ধ হইয়া অথবা পাকস্থলীর কনজেশন হেতু পাকস্থলীর কোনরূপ যান্ত্রিক পীড়ায় রক্ত বমন হইলে ফসফরাস উপযোগী । রক্ত কতকটা রং কফি গোলার মত এবং কতকটা জমা-জমা। পাকস্থলীর ক্যান্সার অথবা কোনরূপ ক্ষত-জনিত রক্তবমন হইলেও ইহা ফসফরাস উপযোগী ।
রজঃরোধ হইয়া পাকস্থলী অথবা লংস বা নাক হইতে কিম্বা প্রস্রাবের সহিত রক্তস্রাব হইলেই ফসফরাস উপকারী। থাইসিস রোগের প্রথম অবস্থায় রক্তস্রাব আরম্ভ হইলে ফসফরাস অত্যান্ত উপকারী । সামান্য ক্ষত হইতেও অতিশয় রক্তস্রাব হয়, হয়তো আঙ্গুলে কিছু ফুটে গেল অথবা আঘাত লাগিয়া ভয়ানক রক্ত পড়িয়া শীঘ্র বন্ধ না হইলে ফসফরাস উপকারী ।

ঔষধ সম্পর্কে আরও জানুন –  কেন্ট ৪৫ (বাধক বেদনায় কার্যকর) 

সিকেলি-কর্ণিউটম (Secale Corn) : ইউট্রাসের রক্তস্রাবে রক্তের রঙ ঘোলাটে (dark) রক্ত ঘন নয় বরং তরল (thin) এবং অনবরত স্রাব চলিতে থাকে (পালসেটিলার মত fitfully হয় না ) একবারের জন্য থামে না। ইউট্রাসের রক্তস্রাবে ইহা অধিক উপযোগী তবে দেহের অন্যান্য cavity হইতে রক্তস্রাব হইলেও ইহা উপকারী ।
ইউট্রাসের রক্তস্রাবে সিকেলি প্রয়োগ সময় মনে রাখিবেন যে রক্ত ঘোলাটে (dark) তেমনি দুর্গন্ধযুক্ত। রক্তস্রাব এমন ভাবে হয় যে মনে হয়, সেই অঙ্গ শিথিল হইয়া গিয়াছে অথবা তাহার মুখ বুঝি খুলিয়া আছে সেই জন্য অবিরত কখনও অল্প, কখনও অধিক পরিমাণে রক্ত ঝরিতেই থাকে ।

রক্তস্রাব হেতু কখনও কখনও রোগী অজ্ঞান হইয়া পড়ে ও তাহার শরীরের সর্বাঙ্গ ঠাণ্ডা হইয়া যায়। রক্তস্রাব হেতু এইরূপ অজ্ঞান হইবার পূর্বে রোগিণীর সর্ব শরীর ঝিনঝিন করে ও সড় সড় করে। সেইজন্য সেবাকারীকে সর্ব শরীর টিপিয়া দিতে বলে । আবার কখনও কখনও হাত-পায়ে খিল ধরে অথবা কখনও কখনও হাতের ও পায়ের আঙ্গুলগুলি অনবরত ছেতরাইয়া থাকে। রোগিণীর সমস্ত শরীর ঠাণ্ডা অথচ গাত্রদাহে অঙ্গে বস্ত্র রাখিতে পারে না তবেই সিকেলির এই বিশেষত্বটি রক্তস্রাবেও মনে রাখিবেন ।

ট্রিলিয়ম (Trillium) : রক্তস্রাবের নিমিত্তই এই ঔষধটি অধিক ব্যবহার হয়। জরায়ু, নাসিকা, দন্ত, মলদ্বার ইত্যাদি সকল স্থানেরই রক্তস্রাব হয়। ইহাতে যে রক্তস্রাব হয়, রঙ প্রায়ই উজ্জল লালবর্ণ বা কালো রঙের, যাহাদের পায়ই রক্তস্রাব হয়, তাহাদের রক্তস্রাবে ট্রিলিয়ম ঔষধ অধিকতর উপযোগী। রক্তস্রাবকালীন কোমরে তীব্র বেদনা থাকে ।

আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। যদি এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগে এবং প্রয়োজনীয় মনে হয় তবে অনুগ্রহ করে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন।

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন :  এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন “লাইক – কমেন্ট” করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে “শেয়ার” করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন।


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev