শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:০৭ পূর্বাহ্ন

রক্তস্রাব-সহ অন্যান্য উপসর্গ

আরোগ্য হোমিও হল / ০ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১০:৪৮ পূর্বাহ্ন
কামোন্মাদ
কামোন্মাদ

উপসর্গ

মানসিক রোগ ও যৌন চিকিৎসা

ঋতু সম্পূর্ণ বন্ধ, নাক-মুখ দিয়ে

স্রাব

ঋতুস্রাবের পরিবর্তে রজস্রাব

রজঃবন্ধ হেতু রক্তস্রাব

রজঃরোজ হেতু শিরঃপীড়া

উপসর্গ

ওষুধ ও সেবনের সময়

ফসফরাস ৬ বা ৩০

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) সিকেলি-কর ও

১১৯

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) হ্যামামেলিস ২০০

(প্রত্যহ সকালে খালিপেটে সেব্য)

গ্রোনয়িন ৬

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

রক্তস্রাব-সহ অন্যান্য উপসর্গ

একস্থানের রক্ত বন্ধ হয়ে অন্য স্থান দিয়ে রক্তস্রাব

ঋতুকালে বা ঋতুবন্ধ হয়ে নাক দিয়ে রক্তস্রাব

মলত্যাগকালে জননেন্দ্রিয় থেকে রক্তস্রাব

থাইসিস ও মুখ দিয়ে রক্ত ওঠা দিয়ে রক্তস্রাব

টাইফয়েড জ্বরে রক্তস্রাব

জরায়ু-কিডনী-পাকস্থলী থেকে

রক্তস্রাব

চোখ থেকে কালো বর্ণের রক্তস্রাব

ওষুধ ও সেবনের সময় এসেটিক এসিড ৩০

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ব্রারোনিয়া ৩০ বা ২০০

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) লাইকোপোডিয়াম ৩০ বা ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) গ্যালিক এসিড ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) এলিউমিনা ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ম্যাঙ্গিফেরা

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) আর্নিকা-মন্ট ৬ বা ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)

 

১২০

উপসর্গ

মানসিক রোগ ও যৌন চিকিৎসা

ওষুধ ও সেবনের সময়

অত্যন্ত অধিক পরিমাণে তরল রক্তস্রাব

দাঁত তোলার পর সর্বদাই রক্ত পড়ে

জরায়ু থেকে প্যাসিভ রক্তস্রাব

লাল- ও চাপ রক্তস্রাব—সবিরাম বেদনা

বেদনা বা উদ্বেগহীন লালবর্ণের রক্তস্রাব

্যন্ত অধিক পরিমাণে রক্তস্রাব

সকল স্থানের রক্তস্রাব-পাতলা, টকটকে লাল

জরায়ুগ্রীবায় ক্ষত—দুর্গন্ধ রক্তস্রাব

নানা প্রকার রক্তস্রাব

আলকাতরার মতো কালো রক্তস্রাব

জরায়ুতে অর্বুদ হয়ে রক্তস্রাব

প্রসবের পর ভারী দ্রব্য উত্তোলনের জন্য রক্তস্রাব

প্রস্রাবদ্বারা দিয়ে উজ্জ্বল লালবর্ণে রক্তস্রাব

কার্বো-ভেজ ৬ বা ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ফসফরাস ৬

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) সিকেলি-কর ৪

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) বেলেডোনা ৬ বা ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) মিলিফোলিয়াম ৬

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) চায়না ৬ বা ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ফেরম-মেট ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) বিউফো ২০০

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) হাইড্রাসটিনাম ৩x

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) হাইড্রাসটিস-সল্ফ ১x

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) লিডম ৩০ বা ২০০

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) সিনামোনাম ৬

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ইপিকাক ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)

 

উপসর্গ

মানসিক রোগ ও যৌন চিকিৎসা

গর্ভস্রাবের পর অতিরিক্ত রক্তস্রাব

কাশি-সহ মুখ দিয়ে রক্ত ওঠা

প্রচুর রক্তস্রাব—পেটে ব্যথা

থাইমিস—গলা সুড়সুড় করে কাশি ও রক্ত ওঠা

অত্যন্ত বুক ধড়ফড়ানি-সহ রক্ত ওঠা

নানাবিধ রক্তস্রাব

জরায়ুর রক্তস্রাব

ক্ষত থেকে সহজে রক্তস্রাব

হৃৎপিণ্ডের পীড়া-সহ সকল দ্বারা দিয়ে রক্তস্রাব গয়েরের সঙ্গে রক্ত ওঠা

শরীরের সকল স্থানের রক্তস্রাব

দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তস্রাব

নাক দিয়ে রক্তস্রাব

ওষুধ ও সেবনের সময় স্যাবাইনা ৬ বা ৩০

১২১

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) একালিফা-ইন্ডিকা ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) হ্যামামেলিস ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) লাইকোপাস ২০

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ক্যাক্টস গ্র্যান্ডি ৩০

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

ভাইপোরা ৬ বা ৩০

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ট্রিলিয়ম ৬x

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ফসফরাস ৬

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ক্যাক্টস গ্র্যান্ডি ৩০ বা ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) সিনিসিও ৬ বা ৩০

(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) এড্রিনালিন ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ব্যাটানহিয়া ৬ বা ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ন্যাট্রম-নাইট্রিকম ৬ বা ৩০

(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)

 

১২২

মানসিক রোগ ও যৌন চিকিৎসা

বি. দ্র. : রক্তস্রাবের চিকিৎসায় ওষুধের শক্তি দেওয়া হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে এসব শক্তিই প্রযোজ্য। তবে ক্ষেত্র-বিশেষে শক্তির হেরফের ঘটানোর প্রয়োজন হতে পারে। পীড়ার প্রাবল্য অনুযায়ী শক্তি নিরূপণ করা উচিত। তাহলে পীড়া সহজে এবং অল্প সময়ে নিরাময় হয়। আবার, সেবনের জন্য যে সব সময়ের উল্লেখ করা হয়েছে—সে সবেরও পরিবর্তন প্রয়োজন হতে পারে। সবই করতে হবে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে। রক্তস্রাবের চিকিৎসা কোনো অনভিজ্ঞ হাতে না হওয়াই ভালো। চিকিৎসককে মনে রাখতে হবে, রোগীকে অল্প সময়ে সুস্থ করে তোলাই তাঁর প্রধান কর্তব্য। সুতরাং এ বিষয়ে বইয়ের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করা অনুচিত কাজ হবে। তাছাড়া আরও একটি বিষয়ে চিকিৎসককে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাঁকে আনুষঙ্গিক উপসর্গসমূহের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখতে হবে। তখন হয়তো ওষুধটিই পরিবর্তন করার দরকার হতে পারে। পরিবর্তিত ওষুধের শক্তি ও সেবনের সময় এক নাও হতে পারে।


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev