প্রস্তুত কারক : হামদর্দ ল্যাবরেটরিস (ওয়াক্ফ)।
মারবেলাস TM (বেলগিরী)
ডায়রিয়া, আমাশয় ও পরিপাকতন্ত্রের যাবতীয় গোলযোগ নিরাময় করে।
প্রস্তুত প্রণালী : মারবেলাস বেল ও কুড়চির ও অনন্য সমন্বয়ে হারবাল সিরাপ প্রস্তুত করা হয়েছে।
মারবেলাস সিরাপটি কার্যকারিতা : ডায়রিয়া, আমাশয়সহ পরিপাকতন্ত্রের যাবতীয় গোলযোগ নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকরী।
মার্বেলাস (Marbelus) ঔষধের লক্ষণ :
(১) পেপটিক আলসার এবং হাইপারসিডিটি।ডায়রিয়া
(২) অ্যামিবিয়াসিস।
৩) ব্যাসিলারি ডিসেন্ট্রি।
(৪) হেলমিন্থিয়াসিস।
(৫) গিয়ার্ডিয়াসিস।
(৬) ইমিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (IBS)।
(৭) গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিস।
(৮) পেট ফাঁপা, বদহজম এবং ডিসপেপসিয়া।
মার্বেলাস (Marbelus) ব্যবহার : মার্বেলাস সিরাপটি ডায়রিয়া, আমাশয় ও পরিপাকতন্ত্রের রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন প্রকার ব্যাকটেরিয়া যেমন- সিগেলা, ই. কোলাই, সালমোনেলা ইত্যাদি ও বিভিন্ন পরজীবি যেমন-অ্যান্টামিবা হিস্টোলাইটিকা, জিয়ার্ডিয়া ল্যাম্বলিয়া ইত্যাদি। এছাড়ও বিভিন্ন প্রকার ক্রিমি যেমন- অ্যাসকারিস লুম্ব্রিকোয়েডস (গোল বা কেঁচো ক্রিমি), অ্যানকাইলোস্টোমা ডিওডেনাল (বক্র ক্রিমি) এবং টিনিয়া সোলিয়াম (ফিতা ক্রিমি) ইত্যাদির বিরুদ্ধে অত্যান্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
উপাদান: প্রতি ৫ মিলি সিরাপে আছে (জলীয় নির্যাস আকারে)- Aegle marmelos (কাঁচা বেলের মজ্জা) ১.০ গ্রাম, Holarrhena antidysenterica (কুড়চি ছাল) ০.৫ গ্রাম এবং অন্যান্য উপাদান পরিমাণমত মিশ্রণ রয়েছে ।
নির্দেশনা : ডায়রিয়া, আমাশয়, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (আই.বি.এস), অতিরিক্ত পিপাসা ইত্যাদি।
ঔষধ সেবন বিধি : প্রাপ্তবয়স্ক : ২ চা চামচ (১০ মিলি) দৈনিক ৩ থেকৈ ৪ বার শিশু: ১ চা চামচ (৫ মিলি) দিনে ৩ থকে ৪ বার ৭ থেকৈ ২১ দিন বা চিকৎসকের নির্দেশ অনুসারে সেবন করতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : সিরাপটি নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন উল্লেখযোগ্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
সতর্কতা: সিরাপটি শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
সংরক্ষণ: সুগন্ধ ও দুগন্ধ ও আলো থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে রাখুন।
উপস্থাপনা : এম্বার বোতলে ২২৫ মিলি।
আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন “লাইক – কমেন্ট” করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে “শেয়ার” করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।