পেনিটোন–PENITON পুরুষের বিশেষ অঙ্গের শক্তিবর্ধক
ক্যাটাগরি : যৌন শক্তিবর্ধক ঔষধ, হামদর্দ মেডিসিন
ঔষধের বিবরণ দেখুন
পেনিটোন (PENITON)।
তিলা জাদীদ
ব্যবহার : পুরুষের বিশেষ অঙ্গের শক্তিবর্ধক মেডেসিন।
কার্যকারিতা : পুরুষাঙ্গের শিথিলতা ও দুর্বলতা, পুরুষাঙ্গের বক্রতা, লিঙ্গোত্থানের সমস্যা।
ঔষধের বর্ণনা : পেনিটোন (PENITON) ঔষধটি পুরুষাঙ্গের শিথিলতা, যৌন দুর্বলতা, লিঙ্গের বক্রতায় অত্যন্ত কার্যকরী। বিভিন্ন কারণে পুরুষাঙ্গের স্নায়ু, রক্তবাহী নালী ও টিস্যু শিথিল হয়ে পড়লে উত্তেজনার (ইরেকশন) সময় অভ্যন্তরের ফাঁপা স্তরে রক্ত দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকতে পারে না। ফলে পুরুষাঙ্গের উত্থান ক্ষণস্থায়ী ও দুর্বল হয়ে পড়ে। পেনিটোন (PENITON) ব্যবহারে রক্তবাহী নালিতে টিস্যুর চাপ মজবুত হওয়ায় দীর্ঘক্ষণ রক্ত আটকে থাকায় পুরুষাঙ্গের উত্থান ও দৃঢ়তা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
উপাদান : পেনিটোন (PENITON) তেল : প্রতি ৫ মিলিতে আছে –
(1) Calotropis gigantea (আকন্দ) ২০২.৫০ মিগ্রা।
(2) Cochineal insect (বিরবহুটি) ২৩৬.৫০ মিগ্রা।
(3) Ristica fragrans arillus (যত্রিক) ২৩৬.৫০ মিগ্রা।
(4) Eugenia caryophyllus (লবঙ্গ) ২৩৬.৫০ মিগ্রা।
(5) Anacyclus pyrethrum (আকরকরা) ২৩৬.৫০ মিগ্রা।
(6) Crocus sativus (জাফরান) ৬৭.৫০ মিগ্রা।
(7) Castoreum (জুন্দবেদস্তর) ৬৭.৫০ মিগ্রা।
(8) Arsenic Oxide (সংখিয়া) ১০১.২৫ মিগ্রা এবং অন্যান্য উপাদান পরিমাণমত।
পেনিটোন তেল ব্যবহারবিধি : প্রতিদিন রাতে শোবার সময় ৫-৬ ফোটা পুরুষাঙ্গে হাল্কা ভাবে মালিশ করতে হবে অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শমত ব্যবহার্য।
পেনিটোন অয়েন্টমেন্ট : প্রয়োজনমত ব্যবহার অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শমত ব্যবহার্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : নির্ধারিত মাত্রায় ব্যবহােের কোন উল্লেখযোগ্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
ঔষধের সতর্কতা : ওষুধটি লাগানো অবস্থায় স্ত্রী সহবাস নিষেধ। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
ঔষধ সংরক্ষণ : আলো-বাতাস থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে রাখুন।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া : কখনো পুরুষাঙ্গের ত্বকে বীচি বা ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে, সেক্ষেত্রে ওষুধ ব্যবহার বন্ধ রেখে নারিকেল তেল লাগালে ফুসকুড়ি চলে যাবে। এরপর আবার ওষুধ ব্যবহার শুরু করতে হবে।
পরিবেশনা : পেনিটোন (PENITON) তেল : প্লাস্টিক ড্রপারে ১৫ মিলি তেল।
পেনিটোন (PENITON) অয়েন্টমেন্ট : প্লাস্টিক কন্টেইনারে ২০ গ্রাম অয়েন্টমেন্ট।
আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন “লাইক – কমেন্ট” করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে “শেয়ার” করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।