বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৭ অপরাহ্ন

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত না চিকুনগুনিয়া? পার্থক্য না জানলে বড় বিপদ

আরোগ্য হোমিও হল / ৮২ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৩, ২:১৭ অপরাহ্ন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত না চিকুনগুনিয়া পার্থক্য না জানলে বড় বিপদ

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত না চিকুনগুনিয়া? পার্থক্য না জানলে বড় বিপদ

আরোগ্য হোমিও হলে আপনাকে স্বাগতম, এখানে আজ ডেঙ্গুর হওয়ার কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা কররো। চলেন কথা না বাড়িয়ে মুল আলোচনায় যায়।

ডেঙ্গি না চিকুনগুনিয়া : বর্ষা বাড়তেই মশাবাহিত রোগগুলির প্রকোপ দেখা যায়। একটানা ভারী বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন স্থানে জল জমে যেতেই ডেঙ্গু এবং চিকুনগুনিয়া মশার প্রাদুর্ভাব দেখা যায়।

ডেঙ্গু না চিকুনগুনিয়ার মধ্যে পার্থক্য কী : দেশে বর্ষা বাড়তেই মশাবাহিত রোগগুলির প্রকোপ দেখা দিয়েছে। একটানা ভারী বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন স্থানে জল জমে ডেঙ্গু এবং চিকুনগুনিয়া মশার প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে। এই মশাগুলি আমাদের কামড়ালে হতে পারে বিপদ । ভাইরাস সংক্রমণের সবচেয়ে বড় আশঙ্কা। আপনি ডেঙ্গু না চিকুনগুনিয়া জ¦রে আক্রান্ত হয়েছেন তা কী ভাবে বুঝবেন?

ডেঙ্গি ও চিকুনগুনিয়ার মধ্যে পার্থক্য : ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া উভয় রোগই মশার কামড়ে হয়। ডেঙ্গুর জন্য দায়ী জেনাস ফ্ল্যাভিভাইরাস, আর চিকুনগুনিয়া জেনাস আলফাভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট এই রোগ। এ দুটি রোগেই প্রথমে জ্বর বাড়তে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে চলুন জেনে নিই ভাবে দুটি রোগের মধ্যে পার্থক্য।

ডেঙ্গুর লক্ষণ : মশার কামড়ে জ্বর হলে প্রথমে আয়নায় চোখ দেখুন। লাল হলে বুঝবেন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ রোগে গায়ের হালকা লাল রং হয়ে যায়। সাধারণত এই জ্বর ৩ থেকে ৪ দিন থাকে, যার কারণে রক্তে প্লেটলেটের ঘাটতি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে মুখের রুচির পরিবর্তন দেখা যায়, মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব ও মূর্ছা যাওয়াও হতে পারে। এই অবস্থায় রোগে শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত বাড়তে পারে।

চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ : ডেঙ্গুর মতো চিকুনগুনিয়াতেও প্রথমে জ্বর আসে, এর সঙ্গে জয়েন্টে এমন ব্যথা করে যা কখনও কখনও অসহ্য হয়ে ওঠে। এই রোগে জ্বর কমে গেলেও এর প্রভাব অনেক দিন পর্যন্ত থাকে। চিকুনগুনিয়ায় চোখে ব্যথা ও গলা ব্যথা থাকে।

কী ভাবে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া এড়ানো যায়?

ক/ এই রোগগুলি থেকে বাঁচার উপায় একটি হল মশা জন্মাতে না দেওয়া।

ক/ জলের স্থবিরতা রোধ করার চেষ্টা করতে হবে, কারণ এতে মশার লার্ভা বৃদ্ধি পায়।

গ/ টায়ার, পাত্র, অবশিষ্ট নারকেলের খোসা, ছোট বড় গর্ত থেকে জল নিষ্কাশন করে ফেলুন।

ঘ/ সপ্তাহে দুবার কুলার পরিষ্কার করুণ।

ঙ/ কুলার পরিষ্কার করা সম্ভব না হলে তাতে ২ চামচ কেরোসিন তেল দিতে পারেন।

৭/ রাতে ও দিনে শুধুমাত্র মশারিতে ঘুমানো উচিত, এতে এই রোগের ঝুঁকি কম থাকে।

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : এ ওয়েব সাইটের মুল উদ্দেশ্যে হচ্ছে স্বাস্থ্য সম্পের্ক কিছু দান করা বা তুলে ধরা। সাধারণ মনুষের উপকার হবে। বিশেষ করে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ও ছাত্ররা উপকৃত হবেন। এ ওয়েব সাইটে থাকছে পুরুষ স্বাস্থ্য বা যৌনস্বাস্থ্য, গাইনি স্বাস্থ্য, শিশুস্বাস্থ্য, মাদার টিংচার, সিরাপ, বম্বিনেশন ঔষধ, বাইকেমিক ঔষধ, হোমিওপ্যাথিক বই, ইউনানি, হামদর্দ, হারবাল, ভেজষ, স্বাস্থ্য কথা ইত্যাদি। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন “লাইক – কমেন্ট” করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে “শেয়ার” করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন।


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev