জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ৩X
Zincum Valerianicum 3X
ক্যাটাগিরি : উইলমার শোয়াব ইন্ডিয়া।
জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ প্রস্তুত প্রণালী : সম্পন্ন জারমানী হোমিওপ্যাথিক ফার্মোকোপিয়া অনুযায়ী প্রস্তুত।
জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর কার্যকারিতা : নিউরালজিয়া, বুকের ব্যথার উদ্বেগ এবং অন্যান্য বেদনাদায়ক স্নেহের প্রতিকার করে, বিশেষ করে ডিম্বাশয়ের স্নেহের ক্ষেত্রে। বিশেষ করে জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ সেবনে শিশুদের নিদ্রাহীনতা দূর হয়, জরায়ু রোগের পুরাতন কেস পুনরুদ্ধার করে।
জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর সাধারণ লক্ষণ : ডিম্বাশয়ে ব্যথা, আক্রান্ত দিকের অঙ্গ নিচে অঙ্কুর, নিস্তেজ মাথাব্যথা এবং ঘাড়ের পেশী শক্ত হয়ে যাওয়া থেকেউপশম করে। নীচের প্রান্তের ক্র্যাম্প উপশম হয়, বুকে, পায়ূ অঞ্চলে চাপ অনুভূত হয়। হাতের অবিরাম গতি অভিযোগে স্বস্তি দেয়।
জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া : অ্যালোপ্যাথি অথবা আয়ুর্বেদিক বা অন্যান্য ঔষধ থাকলেও হোমিওপ্যাথিক ট্যাবলেটগুলি সেবন করা নিরাপদ। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি অন্যান্য ওষুধের ক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে না। এটি নিরাপদ এবং কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ সেবন বিধি : ট্যাবলেটগুলি মুখে রাখুন এবং তাদের জিহ্বার নীচে দ্রবীভূত করতে দিন। প্রাপ্তবয়স্করা ও কিশোর-কিশোরীরা (১২ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সী) ২টি ট্যাবলেট, প্রতিদিন সাকাল- রাত (দুইবার) অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুণ।
দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের ক্ষেত্রে প্রতিদিন এক থেকে দুই বার সেবন করতে হবে। লক্ষণগুলির উন্নতির সাথে সাথে ডোজ কম করুন। যদি ঔষধ সেবন করেও উপশম না হয় তবে একজন বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।
জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর সতর্কতা : আপনি যখন ওষুধ খান তখন খাবারের ১৫ মিনিট আগে বা ১৫ মিনিটের পরে ঔষধ খাওয়া উত্তম।
বিষেশ দ্রষ্টব্য : গর্ভবতী বা বুকের দুধ বাচ্চা থাকলে ঔষধ খাওয়ার আগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসককে পরামর্শে সেবন করুন। তবে যে কোন ঔষধ নিজে খাওয়া ঠিক নয়। এতে করে শারীরিক ও মানুষিক ক্ষতি হতে পারে। সব সময় একজন রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুণ।
বাধা নিষেধ : ওষুধ খাওয়ার সময় তামাক খাওয়া বা অ্যালকোহল পান করা ঠিক নয়।
জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ সংরক্ষণ : আলো-বাতাস, সুগন্ধ-দগন্ধ থেকে দুরে শীতল ও শুস্কস্থানে, শিশুদের নাগাল এর বাইরে রাখুন।
আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : এ ওয়েব সাইটের মুল উদ্দেশ্যে হচ্ছে স্বাস্থ্য সম্পের্ক কিছু দান করা বা তুলে ধরা। সাধার মনুষের উপকার হবে। বিশেষ করে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ও ছাত্ররা উপকৃত হবেন। এ ওয়েব সাইটে থাকছে পুরুষ স্বাস্থ্য বা যৌনস্বাস্থ্য, গাইনি স্বাস্থ্য, শিশুস্বাস্থ্য, মাদার টিংচার, সিরাপ, বম্বিনেশন ঔষধ, বাইকেমিক ঔষধ, হোমিওপ্যাথিক বই, ইউনানি, হামদর্দ, হারবাল, ভেজষ, স্বাস্থ্য কথা ইত্যাদি। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন লাইক কমেন্ট করে জানিয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।