বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৬ পূর্বাহ্ন

গর্ভপাত ও গর্ভস্রাব জনিত উপসর্গ

আরোগ্য হোমিও হল / ৪১ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১১:২১ অপরাহ্ন
সূচীপত্র
সূচীপত্র

গর্ভপাত ও গর্ভস্রাব জনিত উপসর্গ

হোমিওপ্যাথিক মানুসিক রোগ ও যৌন চিকিৎসা

ডা: জে. এন. পাত্র

ডি. এম. এস  (কলকাতা ) ও

ডা: আর. এন. চন্দ্র

এম, ডি হোমিও প্রাপ্তন চিকিৎসক কলকাতা।

গর্ভপাত ও গর্ভস্রাব জনিত উপসর্গ

 

উপসর্গ                                          গর্ভাবস্থায় ঔষধ সেবনে সময়

(১) আবাত জনিত গর্ভস্রাব                        (১)  আর্নিকা-মন্ট ৩০ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(২) ৭/৮ মাস গর্ভধারণকালে গর্ভপাত    (২)     ক্যানাবিস-ইন্ডিকা ৩০ (দিনে ৩ বার সেব্য) ।   

(৩) ৭/৮/৯ মাসে গর্ভপাত  –                   (৩) ক্যালকেরিয়া-ফ্লোর ১২x (দিনে ২ বার সেব্য)

(৪) গর্ভস্রাবের উপক্রম

কোমরে ও তলপেটে বেদনা                       (৪) ভাইবর্ণম ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৫) গর্ভবার উপক্রমে কোমরে বেদনা  –   (৫) এলেট্রিস ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৬) গর্ভস্রাব, প্রচুর পরিমাণে রক্তস্রাব হয়   (৬) হ্যামামেলিস ৬ বা ৩০ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৭) গর্ভপাত, যোনিদ্বার দিয়ে দুর্গন্ধ

স্রাব নির্গত হয়-                                                (৭) ব্যাপটিসিয়া ২০০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৮) জরায়ুর দুর্বলতার কারণে গর্ভস্রাব            (৮)    কলোফাইলম ২০০ (দিনে ২ বার সব্য)।

(৯) তৃতীয় মাসে গর্ভস্রাব                                  (৯) স্যাবাইনা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(১০) পঞ্চম থেকে সপ্তম মাসে গর্ভস্রাব          (১০) সিপিয়া ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(১১) গর্ভস্রাবের কারণে সেপটিক হয়            (১১)  ব্যাপটিসিয়া ২০০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(১২) মৃতবৎসা দোষ                                        (১২)  ক্যালকেরিয়া-ক্লোর ৬ (দিনে ২ বার সেব্য)।

 

বায়ো কম্বিনেশন ২৫

গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন পীড়া

গর্ভাবস্থায় বা গর্ভকালে বিভিন্ন ধরণের পীড়া দেখা দেয়। সুচিকিৎসায় সব পীড়াই আরোগ্য হতে পারে। এখানে পীড়াগুলির চিকিৎসা বিষয়ে বলা হচ্ছে।

গর্ভাবস্থায় দন্তবেদনা

উপসর্গ                                                       গর্ভাবস্থায় ঔষধ সেবনে সময়

(ক) অজীর্ণ দোষ হেতু দত্তবেদনা-রোগীর      (ক) নাক্স-ভম ৬ বা ক্যামোমিলা ৬ (দিনে ৪বার সেব্য)।

স্নায়বিক উত্তেজনা থাকে।

(খ) জ্বরের সঙ্গে দত্তবেদনা                             (খ)  একোনাইট ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

 

 

গর্ভাবস্থায় শিরঃপীড়া

উপসর্গ                                                    ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) বাত জনিত শিরঃপীড়া               (১) ব্রায়োনিয়া ৬ বা ৩০ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(২) সর্দি জনিত শিরঃপীড়া                         (২) ডলকামারা ৬ বা একোনাইট ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৩) সবিরাম শিরঃপীড়া                              (৩) চায়না ৬ বা ৩০ (দিনে ৩ বার সেব্য) ।

(৪) রক্ত সঞ্চয় জনিত শিরঃপীড়া               (৪) বেলেডোনা ৬ বা ৩০ (৩ ঘন্টা অন্তর ৩/৪বার সেবা)।

(৫) -চোখের সামনে কালো কালো দাগ দেখে   (৫) একোনাইট ৩০ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৬) রক্তাধিক্যের কারণে, মাথা ধরা ও মাথা ব্যথা     (৬) একোনাইট ৫ (২ ঘন্টা অন্তর ৩/৪ বার সেব্য)।

(৭) ভয়ানক শিরঃপীড়া—কানের মধ্যে

ভোঁ ভোঁ করে                                                    (৭) বেলেডোনা Q (২ ঘন্টা অন্তর ৩/৪ বার সেব্য)।

(৮) শিরঃপীড়া—দপদপ করে—চোখ-

মুখ লালবর্ণের হয়                                              (৮) বেলেডোনা ৬ (২ঘন্টা অন্তর ৩/৪ বার সেব্য) ।                    

(৯) রক্তাধিক্য জনিত শিরঃপীড়া  (পিত্ত থাকে)   (৯) পডোফাইলাম ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(১০) শিরঃপীড়া চিড়িক মেরে ওঠে থাকে           (১০) নাক্স-ভম ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(১১) অজীর্ণতার কারণে শিরঃপীড়া                   (১১) পালসেটিলা ৬ বা নাক্স ভম ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য।

(১২) অজীর্ণতা দোষ জনিত শিরঃপীড়া, বমিভাব  (১২) ইপিকাক ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

 

আরও পড়ুন – কোয়েরকাস গ্ল্যান্ডিয়াম স্পিরিটাস (3x-Q) হোমিওপ্যাথি মাদার টিংচার

 

গর্ভাবস্থা বমি ও বমি বমি ভাব

উপসর্গ                                                         ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) অবিরত বমি হয়, বমি বমি ভাব থাকে                     (১)  নাক্স-ভম ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(২) সর্বদাই বমি-বমি ভাব বা বমি, মুখ দিয়ে জল ওঠে   (২) সিম্ফারিকাপাস-রেসিমোসা ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৩) পিত্ত বা শ্লেষ্মা বমি, হিক্কা হয় থাকে                         (৩) নাক্স-ভম ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৪) গর্ভাবস্থায় বমি বা বমি-বমি ভাব, অরুচি                (৪) পালসেটিলা ৬ বা  ইপিকাক ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

 

 

গর্ভাবস্থায় লালাস্রাব ও বমি-বমি ভাব

উপসর্গ                                                     ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) গর্ভসঞ্চারের প্রথম অবস্থায় লালাস্রাব থাকে         (১) মার্ক-সল ৬ (দিনে ২/৩ বার সেব্য)।

(২) লালাস্রাব, বমি-বমি ভাব থাকে, খাদ্যে অরুচি       (২) পালসেটিলা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৩) লালাস্রাব, জিভে জ্বালা—ঘা হয়েছে অনুভব         (৩)  সালফার ৬ (দিনে ২ বার সেব্য)।                                                         

(৪) গর্ভাবস্থায় লালাস্রাব ও বমি-বমি ভাব                     (৪) সালফার ৩০(দিনে ২ বার সেব্য)

(৫) অর্শ বা কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগিনীর লালা – স্রাব—

লালার সঙ্গে রক্ত মিশ্রিত থাকে                                     (৫) সালফার ৬ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৬) বমি-বমি ভাব, ভুক্তদ্রব্য বমি হয়, পা ফোলে       (৬) আর্সেনিক-অ্যালবাম ৬ ( দিনে ২ বার সেব্য)।

(৭) বমি-বমি ভাব, ক্লান্তি ও অবসাদ থাকে,

মুখখানা মলিন হয়                                               (৭)  আর্সেনিক-অ্যালবাম ৩০ ( দিনে ২ বার সেব্য)।

 

আরও পড়ুন – সাবিনা হোমিওপ্যাথি মাদার টিংচার 

 

গর্ভাবস্থয় রোগিনীর বেদনা

উপসর্গ                                                   ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) গর্ভাবস্থায় শরীরের ডানদিকে বেদনা           (১) ক্যামোমিলা ৬ (প্রতিদিন ৩ বার সেব্য)।

(২) গর্ভাবস্থায় পাশে বেদনা                                (২) একোনাইট ৬ (প্রতিদিন ৩ বার সেব্য)।

(৩) গর্ভাবস্থায় তলপেটে বেদনা                         (৩) সিকেলি কর ৬ (৩ ঘন্টা অন্তর সেব্য)।

(৪) গর্ভাবস্থায় পেটে প্রসববেদনার মতো থাকে   (৪) সিকেলি কর Q (৩ ঘন্টা অন্তর সেব্য)।

(৫) গর্ভাবস্থায় পিঠে বেদনা        (৫) কস্টিকাম ৬ ক্যালকেরিয়া-কার্ব ৬ (সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)

(৬) গর্ভাবস্থায় অত্যধিক পরিশ্রম

জনিত বেদনা                                             (৬) আর্নিকা ৬ বা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)

 

আরও পড়ুন –  আর ৫২ (বমি বমি ভাব)

গর্ভাবস্থায় বুক ধড়ফড়ানি

উপসর্গ                                           ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) স্বনির্ভর হৃৎপিন্ডের দুর্বলতা—সেজন্য  (১) ডিজিটেলিস ৬ (দিনে ২ বার সেব্য)।

সেজন্য বুক ধড় কড় করে                               

(২) গর্ভিণীর অজীর্ণ দোষ                            (২) নাক্স ভম ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

সেজন্য বুক ধড় ফড় করে

 

গর্ভাবস্থায় মুচ্ছা

উপসর্গ                                           ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) রক্ত রক্তাদি তেজস্কর পদার্থের ক্ষর হেতু মূর্ছা   (১) চায়না ৬ ,৩০ বা ২০০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(২) হিস্টিরিয়া জনিত মূর্ছা                       (২) মস্কস ৬ বা ৩০ (দিনে দুইবার সেব্য)।

(৩) আঘাত জনিত মূর্ছা                    (৩) আর্নিকা ৬, ৩০, ২০০ (নতুন অবস্থায় দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৪) শোক-দুঃখাদি কারণে মূর্ছা             (৪) ইগ্নেসিয়া ৬, ৩০, ২০০ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৫) রক্তস্রাব জনিত মূর্ছা             (৫) চায়না ৬, ৩০, ২০০ (নতুন অবস্থায় দিনে তিনবার সেব্য)।

(৬) শুয়ে থাকা অবস্থায় মূর্ছা     (৬) লাইকোপোডিয়াম ৬, ৩০ ,২০০ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৭) শুয়ে থাকার পর উঠলে মূর্ছা  (৭) একোনাইট ৬, ৩০ , ২০০০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৮) স্নায়বিক দুর্বলতা হেতু মূর্ছা      (৮) এসিড-ফস ৬, ৩০ ,২০০ (নতুন অবস্থায় দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৯) হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়াহীনতা জনিত   মূর্ছা  (৯) ডিজিটেলিস ৬ বা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(১০) শারীরিক দুর্বলতা জনিত মূর্ছা    (১০) চায়না ৬ বা ৩০ বা ২০০ (নতুন অবস্থায় দিনে ৩ বার সেব্য)।

বি. দ্র. : নতুন পীড়ায় ৬ শক্তি ও পুরনো পীড়ায় ৩০ বা ২০০ শক্তি প্রযোজ্য।

 

আরও পড়ুন – শিশুর মুখ দিয়া জল উঠে

 

গর্ভাবস্থায় মুখ দিয়ে জল ওঠা

উপসর্গ                                           ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) পেট ফাঁপে, পাকস্থলীতে জ্বালা করে,       (১) ওষুধ ও সেবনের সময় কার্বো-ভেজ ৬ বা ৩০ 

অম্ল ঢেকুর-সহ মুখ দিয়ে জল ওঠা                        (দিনে ২ বার সেব্য)।

(২) মুখ দিয়ে জল ওঠা (পুরাতন পীড়া)         (২)  লাইকোপোডিয়ম ৩০ বা ২০০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৩) অনবরত অম্ল ঢেকুর, মুখ দিয়ে জল ওঠে     (৩)  ক্যালকেরিয়া-কার্ব ৬ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৪) পারদ ঘটিত ওষুধ সেবনের জন্য মুখ দিয়ে জল ওঠে     (৪)মার্ক-ভাইভাস ৬ বা ৩০ ( দিনে ২ বার সেব্য)

(৫) অধিক পরিমাণে পারদঘটিত ওষুধ      (৫)  এসিড-নাইট্রিক ৬ বা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)

(৬) অম্ল ঢেকুর ওঠে, অরুচি ও কোষ্ঠবদ্ধতা থাকে,    (৬)  নাক্স ভম ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)

সেই সঙ্গে মুখ দিয়ে জল ওঠে

(৭) অম্ল ঢেকুরের সঙ্গে তেতো স্বাদের তরল পদার্থ ওঠে      (৭) নাক্স ভম ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

 

 

গর্ভাবস্থায় পেটে খামচানি বেদনা

উপসর্গ                                           ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) পেটে খামচানি বেদনা, কোষ্ঠবদ্ধতা থাকে     (১) নাক্স ভম ৬ (৩ ঘন্টা অন্তর ৩/৪ বার সেব্য)।

পেটে চিবানোর মতো বেদনা, রোগিনী                (২) বেলেডোনা ৬ (৩ ঘন্টা অন্তর ৩/৪ বার সেব্য)।

 পিছনদিকে বেঁকে থাকে

(৩) পেটে খামচানি বেদনা, জ্বর থাকে               (৩) একোনাইট ৬ (২ ঘন্টা অন্তর ৩/৪ বার সেব্য)।

(৪) পেটে খামচানি বেদনা, বমি-বমি ভাব থাকে    (৪) পালসেটিলা ৬ (১ ঘন্টা অন্তর ৩/৪ বার সেব্য)।

(৫) পেটে খামচানি বেদনা                              (৫) ভিরেট্রাম-অ্যালবাম (১ ঘন্টা অন্তর ৩/৪ বার সেব্য)। 

 

আরও পড়ুন –  অ্যাডাল-২৫ (অনিদ্রা ড্রপস)

 

 গর্ভাবস্থায় অনিদ্রা

উপসর্গ                                        ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) গর্ভাবস্থায় অনিদ্রা                  (১) কফিয়া ৬ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(২) অনিদ্রার সঙ্গে জ্বর থাকে      (২) একোনাইট ৬ বা ৩০  (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৩) প্রথম রাতে নিদ্রা হলেও শেষ রাতে হয় না    (৩) সালফার ৬ বা ৩০ (দিনে ২বার সেব্য)।

(৪) পায়ে বেদনা, খিল ধরা প্রভৃতি কারণে অনিদ্রা    (৪) ভিরেট্রাম অ্যালবাম ৬, ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

 

 

গর্ভাবস্থায় অর্শ

উপসর্গ                                        ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) অর্শের সঙ্গে থাকে কোষ্ঠকাঠিন্য     (১) কলিনসোনিয়া ৩০ (দিনে ৩ বার সেব্য)

(২) অর্শের অন্যান্য ওষুধ                 (২) এসিড-নাইট্রিক ৩০ কার্বো-ডেজ ৩০ (দিনে ৩ বার সেব্য)

 

 

গর্ভাবস্থায় কাশি

উপসর্গ                                          ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) গর্ভাবস্থায় কাশি                          (১) নাক্স-ভম ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(২) গর্ভাবস্থায় শুকনো কাশি          (২) একোনাইট ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

 

 

বারংবার গর্ভপাতের চিকিৎসা

উপসর্গ                                      ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) জরায়ু দোষের কারণে গর্ভপাত           (১) এপিস-মেল ৬ বা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(২) সপ্তম মাসে গর্ভপাত                           (২)সিপিয়া ৬ বা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৩) পঞ্চম মাসে গর্ভপাত                         (৩) সিপিয়া ৬ বা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৪) তৃতীয় মাসে গর্ভপাত                           (৪) সিকেলি-কর ৬ বা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৫) ফুলের দোষে গর্ভপাত                       (৫) ফসফরাস ৬ বা ৩০ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৬) উপদংশ জনিত গর্ভপাত                   (৬) মার্ক-কর ৬ বা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

(৭) জরায়ু দোষ জনিত অন্যান্য ওষুধ      (৭) সিকেলি-কর ৬ বা ৩০ অথবা স্যাবাইনা ৬ বা ৩০ (দিনে ২ বার সেব্য)।

 

আরও পড়ুন –  সাবিনা হোমিওপ্যাথি মাদার টিংচার 

 

গর্ভপাতের চিকিৎসা

উপসর্গ                                      ওষুধ ও সেবনের সময়

(১) মানসিক উত্তেজনার কারণে           

গর্ভপাতের আশঙ্কা                               (১)  ক্যামোমিলা ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(২) চতুর্থ মাসের পর গর্ভপাতের আশঙ্কা   (২) সিকেলি-কর (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৩) আঘাত লাগা বা ভারী জিনিস উত্তোলন 

করার জন্য গর্ভপাতের আশঙ্কা           (৩) আর্ণিকা ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৪) গর্ভপাতের পর ফুল পড়তে দেরি হয়  (৪) সিকেলি-কর ৬ বা পালসেটিলা ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৫) গর্ভকালের প্রথম তিন মাসের  

মধ্যে গর্ভপাতের আশঙ্কা                             (৫) স্যাবাইনা ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৬) গর্ভপাতের পর শূলের মতো বেদনা     (৫) ভাইবর্ণম ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

(৭) গর্ভপাতের পর রক্ত নির্গত হয়,

রোগিণী দুর্বল হয়ে পড়ে                     (৭) চায়না ৬ (দিনে ৩ বার সেব্য)।

 

2454

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন লাইককমেন্ট করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev