শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন

যৌন মিলনে মেয়েরা কিভাবে তার সঙ্গীকে উত্তেজিত করে

আরোগ্য হোমিও হল / ২৫৪ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৩, ৫:৫৭ অপরাহ্ন

যৌন মিলনে মেয়েরা কিভাবে তার সঙ্গীকে উত্তেজিত করে

আরোগ্য হোমিও হল এ আপনাকে স্বাগতম। আশা করছি, আপনি ভালো আছেন। আজ আমরা আলোচনা করবো যৌন মিলনের সময় মেয়েরা কিভাবে তার সঙ্গীকে উত্তেজিত করবে? কিম্বা করার দরকার। এটা সবার জানা জরুরী! তো আর কথা নয়, সরাসরি যাচ্ছি মূল আলোচনায়।

সহাবাসের করার আগে আপনার সঙ্গীকে বারে বারে চুমু দিন। সঙ্গীর শরীরে আলতোভাবে হাত বুলাতে থাকুন। তাকে জড়িয়ে ধরে আদর করুন। তার সারা শরীরে চুমু দেন। তাকে আলতো ভাবে কামড় দিন। এই প্রক্রিয়া গুলো চালিয়ে যান। দেখবেন সে আপনি উত্তেজিত হয়ে উঠবে। সর্ব প্রথমেই স্বামী-স্ত্রী যৌনতা সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক জ্ঞান থাকতে হবে। তারপরই অগ্রসর হবেন।

১/ যৌন মিলনের প্রস্তুতি :

(ক) বেশিরভাগ মহিলা সারাদিন কাজের শেষে ঘর্মাক্ত শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যান। কিন্তু স্বামী তরা সঙ্গীর কাছে সর্বদা আশা করে স্ত্রী সতেজ অবস্থায় তার শয্যাসঙ্গী হবে। তাই পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন অবস্থায় বিছানায় যাবে।

(খ) সহবাসের রাত্রিগুলিতে সাজসজ্জা ও পোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের বিষয়ে গুরুত্ব দিবে।

(গ) অন্যান্য দিনে সাজসজ্জা পরিধান না করলেও সহবাসের রাত্রিতে ব্লাউজের নিচে বক্ষবন্ধনী ও নিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরা উচিৎ। এর ফলে স্বামীর যৌন মিলনে বাড়তি
উত্তেজনা অনুভব করে।

(ঘ) যে সব মহিলার গুপ্তাঙ্গে ঘন চুল আছে, তারা অনেকেই চুল কেটে রাখতে চান। গুপ্তাঙ্গের চুলের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে হবে। স্বামী যদি চুল অপছন্দ করে, তাহলে ছেঁটে রাখবেন।

(ঙ) মুখের গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হবেন। সম্ভব হলে বিছানায় যাবার আগে দাঁত মেজে নিবেন।

২/ মিলনের আগে :
(ক) স্বামী যদি উত্তেজিত হয় তার একমাত্র লক্ষ্য থাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুর ধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্যেও বেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেমক্রীড়া করতে পারে না, তাহার ফলে মিলনের সময়টা কমে আসে। তাই স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কামচরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেমক্রীড়ায় উৎসাহিত করা উচিত। এজন্য স্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেম সত্তাকে জাগ্রত করতে হবে।

(খ) চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে। জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবেন। আর স্ত্রীর উচিৎ জিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করা এবং স্বামীর মুখের অভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করে দিবেন। জননাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলন প্রচÐ আনন্দদায়ক। আর বলা হয় সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীর মুখে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।

(গ) সাধারণত দেখা গেছে, স্বামী উত্তেজনার বশে স্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ হয়ে আছে। পরে স্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনাকে বিসর্জন দিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিৎ, স্বামী যখন তার কাপড় খুলবে, ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড় খোলার দিকেও স্ত্রীর উচিত মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ আরও বাড়িয়ে দেবে, তা বলার অপেক্ষা থাকে না।

(ঘ) স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে তার কাছে রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়। স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে। তেমন করে স্ত্রীও যদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছে যা পুরুষকে অত্যন্ত আন্দাদিত করে, তা হলো তার গলার নিচে ও বুকে চুম্বন করা।
৩/যৌন মিলনের সময় :
যেন মিলনের সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বর দিয়ে বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। কারণ তা নির্ভর করবে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক সম্পের্কের উপর।

প্রথম কর্মপ্রণালী সকলের জন্য

(ক) সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবেন, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছেন।

(খ) অধিক পরিমাণে চুম্বন করবেন, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা ও মুখে। আর স্বামী যেরুপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরুপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবেন।

(গ) প্রথম : যৌন মিলন করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবেন।
দ্বিতীয় : কর্মপ্রণালী নীরস মহিলাদের জন্য। নীরস বলতে বুঝানে হচ্ছে স্ত্রীর সাথে সহবাসে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস), সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব হয় (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি ইত্যাদি), যোনিমুখে পুরুষের বাহু, পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব) বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে সেই রমণী নীরস।

নীরস রমণীর করণীয় :

১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ ৩.৫ ইঞ্চির কম) তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসে মনোনিবেশ করবে।

২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ চার পাচ ছয় সাত ইঞ্চি দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়। সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ পায়।

আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। যদি এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগে এবং প্রয়োজনীয় মনে হয় তবে অনুগ্রহ করে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন।

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন “লাইক – কমেন্ট” করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে “শেয়ার” করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন।


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev