রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ

বেদনা ও মানসিক লক্ষণ

আরোগ্য হোমিও হল / ১০ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন
সূচীপত্র
সূচীপত্র

বেদনা ও মানসিক লক্ষণ

হোমিওপ্যাথিক মানুসিক রোগ ও যৌন চিকিৎসা

ডা: জে. এন. পাত্র

ডি. এম. এস  (কলকাতা ) ও

ডা: আর. এন. চন্দ্র

এম, ডি হোমিও প্রাপ্তন চিকিৎসক কলকাতা।

বেদনা ও মানসিক লক্ষণ

বেদনা নানা কারণে হয়ে থাকে। বেদনা হলেই একই সঙ্গে মানসিক লক্ষণ দেখা দেয়। কেন বেদনা হলো? সারবে তো? এটা কোনো পীড়ার পূর্ব-লক্ষণ নয় তো? এই বেদনা যদি আরও বৃদ্ধি পায় তাহলে কি হবে? এই সব প্রশ্ন রোগীর মনে উদয় হয়। তাছাড়া, এটা পক্ষাঘাতের লক্ষণ কি না সে প্রশ্নও যে মনে জাগে না তা নয়। সর্বাগ্রে বেদনাটিকে সারানো দরকার। তাহলে মানসিক লক্ষণেরও অবসান ঘটবে।

বায়ো কম্বিনেশন ২৫

(১) পিঠে, পায়ের গোড়ালিতে, মাড়িতে গন্ডাস্থিতে বেদনা।

ঔষধ : ক্যালকেরিয়া-কস্টিকাম ৩০ (ত্যেহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

(২) হাতের মণিবন্ধের ও পায়ের গোড়ালির গাঁটে বেদনা ও প্রদাহ।

ঔষধ : এব্রোটেনাম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩) নাভির কাছে শ্বাসগ্রহণকালে বেদনা —খোঁচা মারার মতো।

ঔষধ : হারোসিয়ামস ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪) মেরুপুচ্ছে থেঁতলানি বেদনা—রোগী বসতে পারে না।

ঔষধ :  এমন-মিউর ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৫) নাকে, মুখে ও কপালের হাড়ে দপদপানি বেদনা।

ঔষধ :  ক্যালি-হাইড্রো ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৬) হাঁটু থেকে পায়ের চেটো পর্যন্ত বেদনা—স্নায়বিক ও প্রাদাহিক ।

ঔষধ : সিমিসিফিউগা ৩০ (৩ ঘন্টার অন্তর সেব্য)।

আরও পড়ুন –  রাস টক্স -৬ (বাত, জ্বর ও কোমর বেদনা)

(৭) কোমরে বাত জনিত বেদনা-রাত্রে অত্যন্ত বেদনা—শুলে বৃদ্ধি।

ঔষধ : ফেরম-মেট ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৮) বেদনার প্রকৃতি হুল-ফোটানোর মতো।

ওষুধ : এপিস মেল ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৯) পিঠে বেদনা, শ্বাসগ্রহণকালে বেদনা।

ঔষধ : একোনাইট-ন্যাপ ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১০) অগ্রকড়ার কাছে স্পর্শকাতর বেদনা।

ঔষধ : মার্ক-পিরেনিস ৬ (৩ ঘন্টা অন্তর সেব্য)।

(১১) প্রদাহজনিত পীড়া—সূঁচ-ফুটানো বেদনা।

ওষুধ : ব্রায়োনিয়া ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১২) বেদনা ধীরে ধীরে হয় ও চরম সীমায় উঠে হঠাৎ কমে যায়।

ঔষধ : আর্জেন্ট-মেট ৩০ বা ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৩) ৭ম পঞ্জরস্থানে বেদনা, বুকের উপর অংশে বিস্তৃত হয়।

ঔষধ : লিডম ৬ (৩ ঘন্টা অন্তর সেব্য)।

আরও পড়ুন – কেন্ট ৪৫ (বাধক বেদনায় কার্যকর) 

(১৪) মেরুপুচ্ছে, ঊরুসন্ধিতে ও হাড়ে জ্বালাজনক বেদনা।

ঔষধ : ইউফৰ্বিয়া ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৫) নিম্নোদরে বেদনা, পাকাশয়ে শূল বেদনা, অদম্য বমি।

ঔষধ : গলথেরিয়া ৬ (৩ ঘন্টা অন্তর সেব্য।)।

(১৬) হঠাৎ গরম থেকে এসে ঠান্ডা পানীয় পান করার ফলে বেদনা।

ঔষধ : বেলিস-পিরেনিস ৬ (২/৩ ঘন্টা অন্তর সেব্য)।

(১৭) পেটে ব্যথা— আহারের পরেই থেমে যায়, ক্ষণকাল পরে পুনরায় হয়।

ঔষধ : ল্যাকেসিস ৬ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৮) পায়ের গোড়ালি থেকে পায়ের গোছ পর্যন্ত সবিরাম বেদনা।

ঔষধ : এনাকার্ডিয়াম-ওরিয়েন্ট ৬ (২/৩ ঘন্টা অন্তর সেব্য )।

(১৯) হাতের আঙুলের নখের নীচের গাঁটে কোলা ও যন্ত্রণা।

ঔষধ : বাবেরিস ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

(২০) মানসিক উত্তেজনা-সহ বেদনা, রোগী ছটফট করে।

ঔষধ : কফিয়া ৬ (২/৩ ঘন্টা অন্তর সেব্য)।

(২১) স্নায়বিক বেদনা—কেবলই টিপে দিতে বলে।

ঔষধ : কর্নাস-ফ্লোরিডা ৬ (৩ ঘন্টা অন্তর সেব্য)।

আরও পড়ুন  –  রাস টক্স -৬ (বাত, জ্বর ও কোমর বেদনা)

(২২)  নড়াচড়ার বৃদ্ধি হয় না কিন্তু স্থির থাকলে সূঁচ-ফোটানো বেদনা ।

ঔষধ : ক্যালি-কার্ব ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(২৩) বেদনা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় ও ধীরে ধীরে কমে।

ঔষধ : স্ট্যানম ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(২৪) বেদনা হঠাৎ আসে ও হঠাৎ যায়, একবার এখানে ও একবার সেখানে।

ঔষধ : এসিড-নাইট্রিক ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(২৪) মেরুদণ্ডের ও মেরুপুচ্ছের নিউরালজিয়া।

ঔষধ : প্যারিস কোয়াড্রিকোলিয়া ৩ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(২৫) বেদনা কোণাকুণিভাবে যায়, ফোলা ও যন্ত্রণা।

ঔষধ : এগারিকাস ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(২৬) বাঁ হাতের উপরে কাঁধের সন্ধির হাড়ের ভিতরে বেদনা ঘাড়ে বেদনা।

ঔষধ : ট্যারেন্টুলা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

(২৭) ঘাড়ে বেদনা।

ঔষধ : ফেল-টারি (নিম্নশক্তি বিচূর্ণ) (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

(২৮) মেরুদণ্ডে ও পিঠে বেদনা—শ্বাসগ্রহণ কালে বেদনার বৃদ্ধি।

ঔষধ : স্পাইজেলিয়া ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

আরও পড়ুন – শিশুর শূল বেদনা

(২৯) পুরুষ সহবাসে বেদনা।

ঔষধ : ক্রিয়োজোট ৬ বা সিপিয়া ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৩০) জ্বরের সঙ্গে বেদনা—ঘাড়ে, পিঠে, পাঁজরায় ও কাঁধে।

ঔষধ : এজাডিরেক্টা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩১) নাকের গোড়ায় বেদনা।

ঔষধ : ক্যালি বাইক্রোম ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩২)  মেরুদন্ডের ভিতরে বেদনা—পাছার নীচে পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।

ঔষধ : ল্যাকটুকা-ভিরোসা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

(৩৩) কপালে ও নাকের গোড়ায় বেদনা।

ওষুধ : স্টিক্কা ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

(৩৪) পুরাতন মোচকানো ব্যথা।

ঔষধ : স্ট্রসিয়ানা কার্ব ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৩৫) শরীরের পেশীসমূহে ও চামড়ায় আঘাত লাগার মতো বেদনা।

ঔষধ : ব্যাডিয়াগা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব) )।

(৩৬) বাম বুকের উপরিভাগে ও প্লীহার স্থানে বেদনা, হৃৎপিণ্ডে বেদনা।

ঔষধ : থেরিডিয়ন ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ুন –  কেন্ট ৪৫ (বাধক বেদনায় কার্যকর) 

(৩৭) গায়ে বেদনা—প্রথম নড়াচড়ার সময় বেদনা কিন্তু তারপর আর বেদনা থাকে না।

ঔষধ : রাস-টক্স ৩০ বা ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৮) সকল স্থানের স্পর্শকাতর বেদনা।

ঔষধ : চায়না ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৯) যে-পাশ চেপে শোয় সে-পাশে থেঁতলানি বেদনা।

ঔষধ : রুটা ৩০ বা ২ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪০) আঘাত বা পতন জনিত বেদনা।

ঔষধ : আর্নিকা-মন্ট ৬, ৩০ বা ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪১) নরম বিছানার শুলেও শরীরে ব্যথা বোধ।

ঔষধ : ব্যাপটিসিয়া ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৪২) বাম স্তনের নীচে তীক্ষ্ণ বেদনা।

ঔষধ : সিমিসিকিউগা ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেবা)।

(৪২) পান-আহার করলেই পেটে বেদনা।

ঔষধ : নাক্স-মস্কেটা ৬ ( ২ ঘন্টা অন্তর সেব্য)।

আরও পড়ুন – কেন্ট ০২ (শূলবেদনা রোগে কার্যকর)

(৪৩) সারা পেটে কামড়ানি বেদনা।

ঔষধ : আরজিমোন-মেক্সিকো ৬ (২ ঘন্টা অন্তর সেব্য)।

(৪৪) বুকের উত্তর পাশে চেপে ধরার মতো বেদনা।

ঔষধ : মিনিয়াছিস ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪৫) সকল স্থানের বেদনা-ঠান্ডায় ও চুপ- চাপ থাকলে বৃদ্ধি, বেড়ালে উপশম।

ওষুধ : ম্যাগ্নেসিরা-কার্ব ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪৬) স্তনের নীচে বেদনা।

ঔষধ :  লিলিয়াম টিগ্রিনাম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪৭) বেদনা আড়াআড়িভাবে যার।

ঔষধ : ল্যাক-ক্যানাইনাম ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪৮) বর্ষাকালে শাখাঙ্গে বেদনা।

ঔষধ : ভিরেট্রম-এলবাম ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৪৯) কপালে, চোখে, মাড়ির হাড়ে বেদনা— প্রতিদিন একই সময়ে হর।

ঔষধ : ক্যালি-সিয়ানেটাম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৫০) আঙুল মচকে বাবার পর আঙুল খেঁচে থাকে।

আরও পড়ুন – বাধক বেদনায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

ঔষধ : ক্যানাবিস-স্যাটাইভা ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৫১) কোমরে বেদনা—হাঁটাচলা করলে বৃদ্ধি।

ঔষধ : বিউটিরিক এসিড ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৫২) পিঠে ও ঘাড়ে বেদনা—মাথা নীচু করতে পারে না।

ঔষধ : রেডিয়ম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৫৩) মাথায়, ঘাড়ে, কাঁধে, মুখে বেদনা।

ঔষধ : র‍্যামনাস-ক্যালি ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৫৪) রাত্রে পায়ের তলায় ও পায়ে ভীষণ খিলধরা বেদনা।

ঔষধ : ইউজিনিয়া ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৫৫) কাঁধে, পিঠে, ঘাড়ে, হাঁটুতে ও পায়ের তলায় বেদনা।

ঔষধ : ক্রমিক এসিড ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৫৬) কাশির সময় বুকে সূঁচ ফোটার মতো বেদনা।

ঔষধ : স্পাইজেলিয়া ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৫৭) স্তনের বোঁটায় বেদনা যেন ভিতরে ঘা হয়েছে।

ঔষধ : প্যারাফিন ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৫৮) ডান ফুসফুসের উপরের অংশে বেদনা।

ঔষধ : আয়োডাফরম ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ুন – বাধক বেদনা

(৫৯) বাঁ হাতে বেদনা, ঘাড় ও কাঁধ আড়ষ্ট।

ঔষধ :  ইনডিয়ম ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)

(৬০) কোমরে ভাষণ বেদনা, পাছায় বেদনা।

ঔষধ : স্টেলারিয়া ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৬১) আঙুলে, গোড়ালিতে ও পায়ের তলায় বেদনা।

ঔষধ : গুয়েকো ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৬২) ডান হাতের বুড়ো আঙুলে ফোলা ও বেদনা।

ঔষধ :  ড্যাফনি-ইন্ডিকা ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৬৩) বাঁ দিকে কপালে ভীষণ বেদনা।

ওষুধ : কুপ্রম এসেট ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেবা)।

2454

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন লাইককমেন্ট করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev