সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৪ অপরাহ্ন

জিহ্বা-পীড়ার নানা রকম উপসর্গ ও ওষুধ

আরোগ্য হোমিও হল / ২১ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫:৩৭ অপরাহ্ন
সূচীপত্র
সূচীপত্র

জিহ্বা-পীড়ার নানা রকম উপসর্গ ও ওষুধ

হোমিওপ্যাথিক মানুসিক রোগ ও যৌন চিকিৎসা

ডা: জে. এন. পাত্র

ডি. এম. এস  (কলকাতা ) ও

ডা: আর. এন. চন্দ্র

এম, ডি হোমিও প্রাপ্তন চিকিৎসক কলকাতা।

 

জিহ্বা-পীড়ার নানা রকম উপসর্গ ও ওষুধ

(১) সমস্যা : মুখের তুলনায় জিভ বড়।

সমাধান : পালসেটিলা ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(২) জিভ আঠালো ধরনের।

সমাধান : কোনিয়াম(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩) জিভ লাল ও সাদা দাগে ভর্তি।

সমাধান : এন্টিম-টার্ট ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪) জিভ চুলকায়।

সমাধান :  সিড্রণ(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৫) ঘুম থেকে ওঠার সময় চটচটে জিভ।

সমাধান : নাইট্রিক-এসিড ৬ বা ক্যালকেরিয়া-কার্ব(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৬) পিছল ধরনের জিভ।

সমাধান : পেট্রোলিয়াম ৬ বা চেলিডোনিয়াম(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৭) জিভে ফোস্কা।

সমাধান : ক্যামোমিলা ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) ।

(৮) জিভ হলুদ রঙের, চটচটে।

সমাধান : সিকেলি-কর ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৯) জিভে জ্বালা-সহ ফোস্কা।

সমাধান : কার্বো-এনিমেলিস ৩০ বা ক্যাপসিকম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১০) জিভে ফোস্কা সহ লাল দাগ।

সমাধান : কার্বো-এনিমেলিস ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১১) জিভ থেকে রক্ত পড়ে।

সমাধান : ক্যাম্ফর(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)

বায়ো কম্বিনেশন ২৫

(১২) জিভে ঘা কিন্তু কথা বলায় কষ্ট হয় না।

সমাধান :  এপিস মেল ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৩) অসাড়ের মতো জিভ।

সমাধান : কলচিকম ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৪) জিভে বেদনা।

সমাধান : এপিস-মেল ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৫) জিভে অধিক স্পর্শকাতরতা।

সমাধান : গ্র্যাফাইটিস ২০০ (প্রত্যহ রাত্রে সেব্য)

(১৬) জিভে পুড়ে যাওয়ার মতো অনুভব।

সমাধান : সাইমেক্‌স ৩০ বা ইস্কিউলাস ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৭) সাদা খসখসে জিভ।

সমাধান : ল্যাকেসিস(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৮) পাংশু বর্ণের জিভ।

সমাধান : ইপিকাক ৬ বা ফেরাম-মেট ৬ বা সিকেলি- কর(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ুন –   জিহ্বার ক্যানসার

(১৯) জিভে কাঁটা ফোটার মতো অনুভব।

সমাধান : সিড্রণ(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(২০) জিভের রঙ উজ্জ্বল লাল।

সমাধান : লাইকোপোডিয়াম ৩০ বা কলচিকম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(২১) জিভ গাঢ় লাল।

সমাধান : হায়োসিয়ামস ৬ বা ইল্যান্স ৬ বা কিউরারি ৬ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

(২২) জিভ লাল।

সমাধান : লাইকোপোডিয়াম ৩০ বা বেলেডোনা ৩০ বা ব্রায়োনিরা ৩০ বা টেরিবিছিনা ৩০ বা রাস-টক্স ৩০ বা কেলি বাইক্রোম ৩০ বা থুজা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

(২৩) কাঁচা মাংসের রঙের মতো জিভ।

সমাধান : এপিস-মেল ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(২৪) কম্পনযুক্ত জিভ।

সমাধান : ওপিয়াম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(২৫) জিভে আংশিক অবশতাবোধ।

সমাধান : হায়োসিয়ামস ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ুন –  জিভের পীড়া ও মানসিক লক্ষণ

(২৬) জিভে লাল ও সাদা দাগ।

সমাধান : এন্টিম-টার্ট ২০০ (প্রত্যহ রাত্রে সেব্য)।

(২৭) জিভ সাদা, পুরু, দুধের মতো।

সমাধান : এন্টিম-ক্রুড ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(২৯) জিভ শুকনো।

সমাধান : ডালকামারা ৩০ বা লাইকোপোডিয়াম ৩০ বা ল্যাকেসিস ৩০ বা আর্সেনিক ৩০ বা কস্টি- কাম ৩০ বা রাস-টক্স ৩০ বা কার্বো-ডেজ ৩০ বা আর্ণিকা ৩০ বা পডোফাইলম ৩০ বা স্ট্র্যামোনিয়ম ৩০ বা ফসফরাস ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

(৩০) জিভ হলদেটে মেটে রঙের।

সমাধান : ভিরেট্রাম অ্যালবাম ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩২) জিভ হলদেটে সাদা।

সমাধান :ক্যামোমিলা ৩০ বা সাইক্লামেন ৩০ বা ইপি- কাক ৩০ বা ন্যাট্রম -মিউর ৩০ বা জেল- সিমিয়ম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৩) জিভে হলুদ রঙের পুরু ময়লা।

সমাধান : স্পাইজেলিয়া ৩০ বা পলিগেনাম ৩০ বা কেলি বাইক্রোম ৩০ বা পডোফাইলম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৪) ফাটা ফাটা ধরনের জিভ।

সমাধান : লাইকোপোডিয়াম ২০০ বা স্পাইজেলিয়া ২০০ বা কার্বো-ভেজ ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

(৩৫) জিভের মাঝখান ও পাশ লাল বর্ণের।

সমাধান : বেলেডোনা ৩০ বা জেলসিমিয়াম ৩০ বা ব্যাপটিসিরা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

(৩৬) জিভের ডগা ও পাশ লাল বর্ণের।

সমাধান : সালফার ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ুন –  এইচ আর – ৬০ (মুখে ঘা, আলসার ঘা চিকিৎসায় কার্যকর)

(৩৭) জিভে খুব পুরু ময়লা।

সমাধান : ফসফরাস(প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৮) জিভ পুরু ও অপরিষ্কার।

সমাধান : ক্যান্থারিস ৬ বা ব্রায়োনিয়া ৬ বা পলিগো- নাম ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৯) জিভ সামান্য অপরিষ্কার।

সমাধান : এরালিয়া ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪০) জিভ অপরিষ্কার, সাদা বা কটা বর্ণের, পাশে লাল-মাঝে কালো।

সমাধান : ফসফরাস ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪১) জিভ পালকের মতো সাদা।

সমাধান : কলচিকম ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪২) জিভে শক্ত ঝিল্লি আবরণ।

সমাধান : ক্যাম্ফর ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪৩) জিভ দিনের বেলায় অপরিষ্কার- রাত্রে পরিষ্কার ও লাল বর্ণের।

সমাধান : সালফার ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪৪) জিভের পলিপিগুলি উঁচু উঁচু।

সমাধান : বেলেডোনা ২০ (প্রত্যহ রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ুন –  হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস (ঠান্ডা ঘা)

(৪৫) জিভের পলিপিগুলি লাল বর্ণের।

সমাধান : একোনাইট ৩০ বা এন্টিম-টার্ট ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

(৪৬) জিভের পলিপিগুলি বড় বড়।

সমাধান : বেলেডোনা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪৭) চকচকে জিভ।

সমাধান : লিডাম ৬ বা টেরিবিছিনা ৬ বা এপিস মেল ৬ বা ল্যাকেসিস(প্রত্যহ ৩ বার সেব্য)

(৪৮) খরখরে জিভ।

সমাধান : রাসটক্স ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪৯) কোঁচকানো জিভ।

সমাধান : এসিড-মিউর ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৫০) জিভে দাঁতের দাগ।

সমাধান : মার্ক-কর ২০০ (প্রত্যহ সকালে সেব্য)।

(৫১) জিভের পাশে ফোস্কা।

সমাধান : থুজা ৬ বা কার্বো এনিমেলিস(প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

2454

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন লাইককমেন্ট করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev