চ্যবনপ্রাশ (CHYABANPRASH) আয়ুর্বেদিক শক্তিবর্ধক
চ্যবনপ্রাশ (CHYABANPRASH) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ আয়ুর্বেদিক শক্তিবর্ধক ঔষধ।
প্রস্তুত প্রণালী : হামর্দদ।
ঔষধের বিবরণ দেখুন
চ্যবনপ্রাশ
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ আয়ুর্বেদিক শক্তিবর্ধক ঔষধ :
কার্যকারিতা : ঠান্ডা, কাশি ও সর্দি, হাঁপানী, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস, সাধারণ দুর্বলতা, অপুষ্টি ইত্যাদি।
ঔষধের বর্ণনা : চ্যবনপ্রাশ (CHYABANPRASH) একটি আর্দশ শক্তিবর্ধক ঔষধ। এটি প্রাচীন অভিজ্ঞতা, আধুনিক গবেষণা ও প্রযুক্তির যথাযথ প্রয়োগ দ্বারা বিভিন্ন মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদান ও মধুর অপূর্ব সমন্বয়ে প্রস্তুত হয়েছে। চ্যবনপ্রাশ শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক সচেতনা সুনিশ্চিত করে, এবং এটি ভিটামিন ও মিনারেল ঘাটতি পূরণ করে, শ্বসনতন্ত্রকে শক্তিশালী করে, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং মানবদেহের সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
উপাদান: প্রতি ৫ গ্রামে রয়েছে :
(1) Phyllanthus emblica আমলকী) ৫.৩৫ গ্রাম।
(2) Withania somnifera (অশ্বগন্ধা) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(3) Vitis vinifera (আঙ্গুর) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(4) Adhatoda vasica (বাসক) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(5) Phyllanthus niruri (ভূঁই আমলা) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(6) Asparagus racemosus (শতমূলী) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(7) Terminalia chebula (হরিতকী) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(8) Solanum xanthocarpum (কন্টিকারী) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(9) Sida cordifolia (বেড়েলা) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(10) Boerhavia diffusa (পূনর্ণভা) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(11) Saussurea lappa (কুড়) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(12) Dendrobium macraei (জীবন্তী) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(13) Mesua ferrea (নাগেশ্বর) ২১.৪০ মিগ্রা।
(14) Phaseolus trilobus (মুগ) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(15) Gmelina arborea (গামারী) ৭১.৩৩ মিগ্রা।
(16) Rhus succedanea (কাকরাসিঙ্গী) ৭১.৩৩ মিগ্রা এবং অন্যান্য উপাদান পরিমাণমত।
ঔষধ সেবনবিধি : প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যাক্তি: ২ চা চামচ দৈনিক ২ বার অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
অপ্রাপ্ত বয়স্করা : ১ চা চামচ দৈনিক ২ বার অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন উল্লেখযোগ্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
বিশেষ সতর্কতা : শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
সংরক্ষণ : আলো-বাতাস থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে রাখুন।
পরিবেশনা : প্লাস্টিক কন্টেইনারে ৫০০ গ্রাম।
আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন “লাইক – কমেন্ট” করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে “শেয়ার” করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।