শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪৬ অপরাহ্ন

গলার পীড়া

আরোগ্য হোমিও হল / ১৯ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১১:৪০ পূর্বাহ্ন
সূচীপত্র
সূচীপত্র

গলার পীড়া

হোমিওপ্যাথিক মানুসিক রোগ ও যৌন চিকিৎসা

ডা: জে. এন. পাত্র

ডি. এম. এস  (কলকাতা ) ও

ডা: আর. এন. চন্দ্র

এম, ডি হোমিও প্রাপ্তন চিকিৎসক কলকাতা।

 

গলার পীড়া

(১) গলায় বেদনা, টাটানি ভাব, জ্বালাবোধ।

ঔষধ : কস্টিকাম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(২) গলায় লঙ্কা খাওয়ার মতো জ্বালা, কিছু খেলেই জ্বালা করে।

ঔষধ : ক্যাপসিকম ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩) পাকস্থলী থেকে গরম গ্যাস গলায় উঠে আসে—গলা জ্বালা করে।

ঔষধ : এসিড-ল্যাকটিক ৬ বা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৪) গলায় ক্ষত, শক্ত খাদ্য গিলতে পারে ন।

ঔষধ : ব্যারাইটা-কার্ব ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

বায়ো কম্বিনেশন ২৫

(৫) গলনলীতে ক্ষত, খাদ্য গেলার সময় মনে এলিউমিনা ২০ হয় গলায় কিছু আটকে আছে।

ঔষধ : এলিউমিনা ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৬) গলায় মাছের কাঁটা ফুটে আছে অনুভব।

ঔষধ : হিপার সলফার ৬ বা এসিড-নাইট্রিক ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য) |

(৭) গলায় ব্যথা, টাটানি ভাব, খাদ্যাদি গেলার সময় কাঁটা বিঁধে আছে অনুভব।

ঔষধ : আর্জেন্ট-নাইট্রিক ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৮) পুরাতন গলক্ষত, ঠান্ডা বাতাস অসহ্য।

ঔষধ : স্যাবাডিলা ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ুন – গলার ক্যানসার

(৯) আলজিভ কোলে, প্যালেটের গোড়া ফোলে—সেখানে জ্বালা করে।

ঔষধ : মার্ক-কর ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(১০)প্রত্যেকবার ঋতুর সময় গলার ঘা

ঔষধ : ম্যাগ্নেসিয়া-কার্ব ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(১১) গলায় বেদনা—ঐ বেদনা কান পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।

ঔষধ : এসিড-নাইট্রিক ৩০ বা ফাইটোলক্কা ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১২) যতবার ঢোক গেলে ততবারই মনে হয় গলায় কাটা আটকে আছে।

ঔষধ : ইগ্নেসিয়া ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)

(১৩) গলনলার সংকোচন ভাব, হুল ফোটানোর মতো বেদনা।

ঔষধ : এপিস-মেল ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)

(১৪) গলার গোলার মতো বস্তু আটকে আছে অনুভব।

ঔষধ : ল্যাকেসিস ৬ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৫) গলায় ক্ষত, মুখগহ্বর লাল বর্ণের।

ঔষধ :  মার্ক-সল ২০০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ুন – অ্যাডাল-২৪ (টনসিল, গলা ব্যথা)

(১৬) কোনো খাদ্যবস্তু গেলার সময় গলায় বেদন।

ঔষধ : ব্যারাইটা-মিউর ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৭) গলায় একটা গোলমতো বস্তু আটকে আছে মনে হয়।

ঔষধ :  ন্যাট্রম-আর্স ৬ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৮) গলার ভিতরে সূঁচ ফোটানো বেদনা ও জ্বালা।

ঔষধ : এপিস-মেল ৩০ বা এসিড-নাইট্রিক ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(১৯) জিভের গোড়ায় একগাছি চুল আটকে আছে অনুভব।

ঔষধ : ক্যালি বাইক্রোম ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(২০) গলায় এক টুকরো কাঠ আটকে আছে মনে হয়।

ঔষধ : এসিড-নাইট্রিক ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(২১) কোনো কিছু গিলতে গেলে বেদনা বোধ, নিঃশ্বাসে কষ্ট।

ঔষধ : এন্টিপাইরিণ ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(২২) গলার ভিতরে লাল বৰ্ণ, শুষ্ক কাশি, গলা ধরে।

ঔষধ : এলাস্থাস ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(২৩) গলার ভিতরে থলির মতো ফুলে ওঠে —বাইরেও উক্তরূপ ফোলে।

ঔষধ : এপিস-মেল ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ন –  আর ৪৫ (স্বরযন্ত্রের অসুস্থতা)

(২৪) জিভ ফুলে সমস্ত মুখ পূর্ণ করে ফেলে।

ঔষধ : ক্যাজুপুটাম ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(২৫) গলনলী ভয়ানক শুষ্ক, গলনলী না ভিজলে কোনো দ্রব্য গিলতে পারে না।

ঔষধ : গুয়েকাম ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(২৬) কোনো দ্রব্য গেলার সময় গলমধ্যে সূঁচ-ফোটানো বেদনা অনুভব।

ঔষধ : জ্যারোফাইলম ৬  (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(২৭) গলায় গোলার মতো বস্তু ঠেলে ওঠে গলনলীতে চেপে ধরার মতো বেদনা, শ্বাসবন্ধের মতো অবস্থা হয়।

ঔষধ : মস্কাস ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুর ও রাত্রে সেব্য)।

(২৮) গলায় ঠান্ডা লাগে, টনসিল বাড়ে।

ঔষধ : এলিউমেন ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(২৯) গলনলীর সংকোচন বশতঃ কোনো তরল পদার্থ গিলতে পারে না।

ঔষধ : হায়োসিয়ামস ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)

আরও পড়ুন – বায়ো কম্বিনেশন ১০ (টনসিল)

(৩০) অন্ননলীপথ সরু হয়ে যায়, আহার্য- বস্তু আটকায়।

ঔষধ : কন্ডিউর‍্যাঙ্গো ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩১) দু’পাশের টনসিল ফোলে, লালবর্ণ হয়, সাদা প্রলেপ পড়ে, জিভের গোড়ায় বেদনা, কোনো দ্রব্য পানাহার করতে পারে না, লালা ঝরে পড়ে, বেদনা ক্রমশঃ কান পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।

ঔষধ : ফাইটোলক্কা ৩০ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩২) গলনলী সংকুচিত ও শুষ্ক, জিভে রস থাকে না, সমস্ত খাদ্য জল-সহ খায়।

ঔষধ : ক্যাক্টস-গ্রান্ডি ৬ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৩) ঋতুর সময় কাশি ও গলার ব্যথা।

ঔষধ : ল্যাক-ক্যানাইনাম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৪) গলাটাকে যেন চেঁছে নিয়েছে এমন অনুভব।

ঔষধ : ইরিনজিরণ ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

আরও পড়ুন – হিপার সালফ ৩x (ব্রঙ্কাইটিস, টনসিলে কার্যকরী)

(৩৫) গলনলীর পীড়ার কারণে স্বরভঙ্গ।

ঔষধ : আর্জেন্ট-আয়োড ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৬) গলনলী যেন বন্ধ হয়ে থাকে, বাইরে বেদনা।

ঔষধ : ল্যাকেসিস ৬ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৭) গলাধঃকরণ-পেশীর পক্ষাঘাত, কথা বলতে কষ্ট বোধ হয়।

ঔষধ : কোকেন ৬ (প্রত্যহ সকালে, দুপুরে ও রাত্রে সেব্য)।

(৩৮) ঋতুস্রাবের সঙ্গে গলায় ঘা, গলা কুটকুট করে কাশি।

ঔষধ : ল্যাক-ক্যানাইনাম ৩০ (প্রত্যহ সকালে ও রাত্রে সেব্য)।

2454

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন লাইককমেন্ট করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev