শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৫ অপরাহ্ন

কুলজম-KULZAM  এন্টিসেপটিক ঔষধ

আরোগ্য হোমিও হল / ১১ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশ কালঃ বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৪, ৮:১০ অপরাহ্ন
কুলজম  KULZAM  এন্টিসেপটিক ঔষধ
কুলজম  KULZAM  এন্টিসেপটিক ঔষধ

কুলজম  KULZAM  এন্টিসেপটিক ঔষধ

ক্যাটাগরি : জীবাণুনাশক, নাক, মুখ ও গলার সমস্যায় কার্যকরী ওষধ, বাত- বেদনা ,গাউড ও পক্ষাঘাত নিরাময়কারক, মাইগ্রেন ও মাথাব্যথা নিবারক, শ্বসনতন্রের ওষুধ, সর্দি ও কাশি নিরাময়ে (হারবাল ঔষধ)।

কুলজম (KULZAM)

হারবাল অ্যান্টিসেপ্টিক ও ব্যথানাশক

প্রস্তুত প্রণালী : কুলজম (KULZAM)  সকল প্রকার ক্ষত, ঘা, কাঁটা-ছড়া, পোড়া ঘা ও ব্যথার চিকিৎসায় অত্যন্ত কার্যকরী। ইহা হামদর্দ ল্যাবরেটরীজ এর দীর্ঘ গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে কর্পূর, জৈন, পুদিনা ইত্যাদি মূল্যবান ওষুধি উদ্ভিদের সমন্বয়ে প্রস্তুত করা হয়েছে।

কার্যকারিতা : অ্যান্টিসেপ্টিক ও জীবাণুনাশক হিসেবে সুফলদায়ক। মাথা ব্যথা, দাঁত ব্যথা, কান ব্যথা, পোড়া, কফ, কাশি, সর্দি, পোকা মাকড়ের কামড়, খোস পাঁচড়া, চুলকানি, নাক দিয়ে রক্ত পড়া, নিউমোনিয়া, কোমরের বাত, পেটের অসুখ, কলেরা, প্লেগ ও অন্যান্য মহামারীতে কার্যকর।

বায়ো কম্বিনেশন ২৫

উপাদান : প্রতি ৫ মিলিতে আছে-

(1) Camphor (কর্পূর) ১.৬১ গ্রাম।

(2) Thymol (ত্ত্বে জৈন) ০.৮১ গ্রাম।

(3) Menthol (সত্ত্বে পুদিনা) ০.৪০ গ্রাম।

(4) Eucalyptus oil (ইউক্যালিপটাস তেল) ০.৫২ মিলি।

আও পড়ুন –  ব্রোলাক্স কফ সিরাপ (নতুন-পুরাতন কাঁশি ও ব্রংকাইটিস)

(5) Pine oil (পাইন তেল) ০.২৬ মিলি।

(6) Caraway oil (জিরার তেল) ০.২৬ মিলি।

(7) Anisi oil (আনিসুন তেল) ০.১৯ মিলি।

(8) Tincture ginger (আদা টিংচার) ০.১৯ মিলি।

আর পড়ুন – চর্মপীড়া ও মানসিক লক্ষণ

ব্যবহার বিধি : মাথাব্যথা, দাঁতব্যথা ও পোড়া ঘা : তুলোর ন্যাতা দিয়ে কুলজম জায়গামত লাগান।

কানব্যথা : ২ ফোঁটা কুলজম ২ ফোঁটা তিল তেলে মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার কানে দিতে হবে।

সর্দি, কাশি এবং কফ : ২ ফোঁটা কুলজম ২ ফোঁটা তিল তেলে মিশিয়ে দিনে দু’বার নাকে দিন । এই তেল গলা ও বুকে ধীরে ধীরে মালিশ করুন।

পোকামাকড়ের কামড় : তুলোর ন্যাতা দিয়ে কুলজম কামড়ের জায়গায় লাগান।

খোস পাঁচড়া ও চুলকানি : পাতিলেবুর রস ও তিল তেলে কুলজম মিশিয়ে ঘায়ের জায়গায় লাগান ।

নাক থেকে রক্ত পড়া : ২ ফোঁটা কুলজম ২ ফোঁটা তিল তেলে মিশিয়ে দিনে দু’বার করে নাকে দিন ।

নিউমোনিয়া ও কোমরের বাত : তিল তেলে সামান্য মোম গালিয়ে দিন । এ মিশ্রণ ঠান্ডা করে ৪ ফোঁটা কুলজম মিশিয়ে ব্যথার জায়গায় ধীরে ধীরে মালিশ করুন।

পেটের অসুখ : বদহজম, পেট-ফাঁপা, লম্বা ঢেকুর, পেট খারাপ, বমি, বমিভাব এবং আমাশয় হলে ঠান্ডা পানির সঙ্গে ৩-৪ ফোঁটা কুলজম মিশিয়ে দিনে ৩-৪ বার খেতে হবে।

আরও পড়ুন শিশুর নিউমোনিয়া

রোগ প্রতিরোধ হিসেবে :

কলেরা : ২-৩ ফোঁটা কলজম পানিতে মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার করে খেতে হবে।

প্লেগ ও অন্যান্য মহামারী : ঠান্ডা পানিতে ৩-৪ ফোঁটা কুলজম মিশিয়ে পরিবারের সকলকেই দিনে ২-৩ বার খেতে হবে।

সতর্কতা : কুলজম চোখের ভিতরে বা বাইরে ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ । পরিবেশনা ও সুদৃশ্য কার্টুনে ১৫ মিলি ড্রপার।

ঔষধ নির্দেশিকা : সৃদৃশ্য কার্টুন ১৫ মিলি ড্রপার।

2454

আরোগ্য হোমিও হল এডমিন : আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। নতুন কোনো স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হবো অন্য দিন। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সেবা সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, আমাদের সহযোগিতা নিন। এই ওয়েব সাইটটি কে কোন জেলা বা দেশ থেকে দেখছেন লাইককমেন্ট করে জানিয়ে দিন। যদি ভালো লাগে তবে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবাই সুস্থ্য, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের প্রতি যত্নবান হউন এবং সাবধানে থাকুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

 

 

 

 

 


এ জাতীয় আরো খবর.......
Design & Developed BY FlameDev